প্রতিদিন সকালে এই দুটি পরীক্ষা করুন ! 

আজকাল ঘরে বসেই সহজে করা যাবে ক্যান্সারের পরীক্ষা

 

আজকাল ঘরে বসেই  সহজে করা যাবে

ক্যান্সারের পরীক্ষা !

 

খুব ছোট এই দুটি কাজ !

 

এই দুটি কাজ জানিয়ে দেবে

আপনি ক্যান্সারে আক্রান্ত কি না !

 

এই কাজ দুটি কি কি জেনে নিন

 

সাম্প্রতিক সময়ে ক্যান্সার যেন ছোঁয়াচে রোগে পরিনত হয়েছে । ভারত তথা গোটা দেশে ক্যান্সারের প্রবনতা হু হু করে বাড়ছে । নারী পুরুষ নির্বিশেষে ক্যান্সারের সংখ্যা অগুনতি ! গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, ক্যান্সার আক্রান্তের দিক থেকে এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ভারত । গত দশ বছরে ভারতে ক্যান্সার আক্রান্তের সংখ্যা কয়েক গুন বৃদ্ধি পেয়েছে । শুধু তাই নয় এই মারনব্যধির কবলে পড়ে দেশের সিংহভাগ মানুষ ইতি মধ্যেই প্রাণ হারিয়েছেন । তার কারন সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না করানো। কিন্ত বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় অনেকেই ক্যান্সারের লক্ষণগুলি বুঝতে পারেন না । এরফলে চিকিৎসা করাতে দেরি হয়ে যায় । এবার এই ক্যান্সারের হাত থেকে বাঁচার জন্য রয়েছে দুটি বিশেষ কাজ । প্রতিদিন নিয়ম মেনে এই কাজ করলে চট জলদি বুঝে যাবেন আপনি ক্যান্সারে আক্রান্ত কি না ! কি এই দুটি  কাজ দেখে নিন ঝটপট –

এক, সকালে উঠে প্রস্রাব পরীক্ষাঃ

ক্যান্সারের বিশেষ একটি লক্ষন  প্রস্রাবের পরিবর্তন ।  আপনার প্রস্রাবের বিশেষ এই কয়েকটি পরিবর্তনের ওপর লক্ষ্য রাখতে হবে । প্রথমেই সকালে উঠে নজর রাখব………… মুত্র বর্জনের সময় আপনার লজ্জাস্থানে কোন রকমের ব্যথা কিংবা জ্বালা হচ্ছে কি না । এমনকি প্রস্রাবের গতির ওপরও নজর রাখতে হব! অতিরিক্ত প্রস্রাব হওয়া , কিংবা সঠিক ভাবে মুত্র বর্জন না হওয়া দুটোই ক্ষতিকর। তাই এর ওপর বিশেষ খেয়াল রাখা উচিত । তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হচ্ছে মুত্র নির্গমনের সময়ে যদি রক্তপাত হয় । তাহলেই বুঝে যাবেন  আপনার লজ্জাস্থানে ক্যান্সার বাসা বেঁধেছে। এই লক্ষণ গুলি দেখামাত্র শীঘ্রই ডাক্তারের শরনাপন্ন হন ।

 

দুই নম্বর কাজটি হচ্ছে , রক্ত কাশিঃ

ক্যান্সারের সবচেয়ে বড় লক্ষন হচ্ছে কাশি। তবে অবশ্য সাধারন কাশি এবং ক্যান্সারের কাশির মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে । তবে বেশিরভাগ মানুষই এই কাশি সাধারন কাশি হিসেবে মনে করেন । শরীরে যখন ক্যান্সার বাসা বাঁধে তখন কাশির সময়সীমা দীর্ঘক্ষণ ধরে চলে । কাশতে কাশতে পেটে বুকে পর্যন্ত ব্যথা শুরু হয়ে যায় । শুধু তাই নয় অনেক সময় গলা থেকে রক্ত পড়তে  শুরু করে । এমনকি এই কাশির তীব্রতা এতটাই জোরালো হয় যে শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে । চিকিৎসকদের মতে , এই লক্ষন আসলে ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষন । আপনারও যদজাএমন কাশি দেখা দেয় তাহলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ।

 

 


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *