অভিজিৎ গাঙ্গুলীর হাতে রয়েছে ৫টি মারাত্মক ব্রহ্মাস্ত্র!
যা দেখলে ঘুম উড়ে যাবে মমতার, কোন দিকে পালাবে
দিশা খুঁজে পাবে না tmc
অভিজিৎ গাঙ্গুলীর হাতে রয়েছে
৫টি মারাত্মক ব্রহ্মাস্ত্র!
যা দেখলে ঘুম উড়ে যাবে
মমতার!
গলা শুকিয়ে যাবে
অভিষেকের!
কোন দিকে পালাবে
দিশা খুঁজে পাবে না tmc!
এই ৫টি ব্রহ্মাস্ত্র কি কি
দেখে নিন
১, দুর্নীতি দমন –
বিগত কয়েক বছরে বাংলার লোকেরা একের পর এক দুর্নীতি বাজদের দেখেছে। এই দুর্নীতির সাথে যুক্ত কারা ?শাসক দলের হেভিওয়েট নেতারা। আর এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত লড়াই চালিয়েছেন খোদ প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গাঙ্গুলী। তার দীর্ঘদিনের লড়াইয়ের পরও মূল হোতাকে তিনি ধরতে পারেননি । তবে আশা করা যায়,রাজনৈতিক ময়দানে নেমে তিনি এই অসম্পূর্ণ কাজ গুলিকে সম্পূর্ণ করবেন। পশ্চিমবাংলার যত দুর্নীতি রয়েছে একে একে সমস্ত কিছু সাবান জল দিয়ে সাফ করবেন। এমনকি চাকরিপ্রার্থী থেকে শুরু করে আমজনতাদের চোখের জল তিনি!!!!! হ্যাঁ একমাত্র তিনিই মুছবেন।
দুই, সত্যের মুখোশ –
অভিজিৎ গাঙ্গুলি বরাবরই একজন সৎ এবং ন্যায় পরায়ন ব্যক্তি তা বলতে কোনো দ্বিধাবোধ নেই । তার সাহসিকতা স্পষ্ট ধরা পড়েছে বিচারক হিসেবে রায় দেওয়ার সময়। তবে বিচারপতি হিসেবে তিনি সমস্ত সত্য উদঘাটন করতে পারেন নি ,,,,, কারণ তা একবারে আইনের বিরূদ্ধে। তাই অনেক সময় সত্য দেখেও পিছিয়ে আসতে হয়েছে মিস্টার গাঙ্গুলিকে। তবে এবার আর পিছিয়ে আসার সময় নয় । জানা গিয়েছে,,, তিনি বিচারপতি থাকার সময়ই এমন অনেক সত্যের সন্ধান পেয়েছিলেন যা তিনি তুলে ধরতে পারেননি। ভালোমানুষির মুখোশ পড়ে যারা জনতাকে রীতিমত হেনস্থা করে গিয়েছে এবার তাদের মুখোশ টেনে খুলে দেবেন একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে। তথ্য সূত্রে আরো জানা গিয়েছে, দুর্নীতিতে জড়িত আসল মূল মাথা কে তাও তিনি জানতেন,,,, এবার তা তুলে ধরবেন। এমনটাই শোনা যাচ্ছে বারংবার।
তিন, আইনের পক্ষ:
গোটা বাংলা সাক্ষী রয়েছে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে জাস্টিস সিনহা থেকে শুরু করে জাস্টিস গাঙ্গুলীকে প্রতিনিয়ত কিভাবে তোপের মুখে পড়তে হয়েছে। এমনকি অন্যায়ের বিরুদ্ধে কাজ করতে গিয়ে বিচারপতি অমৃত সিনহা কে কি ভাবে শাসক দলের নেতৃত্বরা হেনস্তার শিকার করেছেন। শোনা যাচ্ছে, লোকসভা ভোটে বিরোধী দলের প্রতিনিধি হয়ে তমলুকে দাঁড়াতে পারেন। আর যদি তিনি এই ভোটে বিজয়ী হন তাহলে তাকে কেন্দ্রের আইনমন্ত্রী করা হতে পারে,,, এমনই জল্পনা শোনা যাচ্ছে। আর তিনি যদি সত্যিই সত্যি কেন্দ্রের আইনমন্ত্রী হয়ে যান তাহলে আইন নিয়ে আর কেউ নোংরা খেলা খেলতে পারবেন না। এবং আইনের ওপর গিয়ে কাউকে চোখ রাঙাতে পারবে না । এমনকি শোনা যাচ্ছে, যেসমস্ত বিচারকরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করেন তাদের লড়াই করা আরো মসৃন হয়ে যাবে।
চার, ভোটে কারচুপি:
ভোট মানেই মার দাঙ্গা, হিংসা, লাঠালাঠি এবং ভোট চুরি এসব বাংলার কাছে জলভাত। আর যার জেরে রাজ্য শাসনের দায়িত্ব পড়ে কিছু প্রতাপশালী, দায়িত্বহীন, নির্বোধ রাজাদের উপর। আর তার প্রভাবে রাজ্যের নিম্ন মধ্যবিত্তরা সুবিধা পাওয়া তো দূর সাধারণ অধিকার থেকেও বঞ্চিত হতে হয় । তবে এসমস্ত কিছু বন্ধ করার জন্য আটঘাট বেঁধে ময়দানে নেমেছেন রাজনীতিবিদ অভিজিৎ গাঙ্গুলী। জানা গেছে, আমজনতাদের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য সমস্ত রকমের পদক্ষেপ তিনি নেবেন। এবং তারা নিজের রাজ্যের রাজাকে স্বাধীনভাবে বেছে নিতে পারেন তার সুব্যবস্থাও তিনি করবেন।
৫, তৃণমূলের পর্দা ফাঁস –
বিগত কয়েক বছর ধরে পশ্চিমবাংলায় রাজ করছে শাসকদল তৃণমূল । আর তার বিরুদ্ধেই দাঁড়িয়েছেন হেভিয়েট বিচারপতি অভিজিৎ গাঙ্গুলী। বাংলার মানুষের কাছে তিনি ভগবান ছিলেন আছেন এবং থাকবেন আশা করা যায়। রাজনীতি ময়দানে নেমে তৃণমূলকে কিভাবে হাড়ে হাড়ে টক্কর দেওয়া যায় সেই পথেই নেমেছেন অভিজিৎ গাঙ্গুলী। তথ্যসূত্রে জানা গিয়েছে, তৃনমূলের A to z সমস্ত কিছু তার নখদর্পণে। তাই কিভাবে তৃণমূলকে কোণঠাসা করা যায় সেটাও তিনি ভালো ভাবে জানেন। তবে সবথেকে বড় বিষয় হচ্ছে বাংলার মানুষ এখন ভবিষ্যতের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান অভিজিৎ গাঙ্গুলিকে। এখন সকলেই মুখিয়ে রয়েছে লোকসভা ভোট নিয়ে।
Leave a Reply