বাচ্চাদের হাতে ভুলেও দেবেন না এই ১টি খাবার! এই ১টি খাবারেই লুকিয়ে আছে ক্যান্সারের মারণ বিষ, যা বাচ্চার পেটে গেলেই সব্বনাশ!

বাচ্চাদের হাতে ভুলেও দেবেন না এই ১টি খাবার!
এই ১টি খাবারেই লুকিয়ে আছে ক্যান্সারের মারণ বিষ, যা বাচ্চার পেটে গেলেই সব্বনাশ!

বাচ্চাদের হাতে এই ১টি খাবার
ভুলেও দেবেন না!

এই ১টি খাবারেই লুকিয়ে
ক্যান্সারের মারণ বিষ!

বিষাক্ত প্রাণঘাতী রসায়ানিক
মেশানো থাকে এই খাবারে!

যা বাচ্চার পেটে গেলেই,
সাংঘাতিক বিপদ!

হুড়মুড়িয়ে বেড়ে যাবে
মৃত্যু ঝুঁকি!

কিন্তু এই খাবারটিই
বাচ্চারা বেশি খায়!

এই বিষাক্ত খাবারটি চেনেন?
যা বাচ্চাদের যম!!

গবেষনায় কি বেরিয়ে এসেছে
দেখুন!

শিউরে উঠবেন …

আজকাল বড়দের সাথে সাথে শিশুদেরও ক্যান্সার হওয়ার প্রবনতা মারাত্মক ভাবে বাড়ছে। বিশ্ব জুড়ে অগণিত বাচ্চা ক্যানসারে প্রাণ হারাচ্ছে । গবেষনায় দেখা যাচ্ছে বাচ্চাদের ক্যানসারের কারণ হিসেবে উঠে আসছে বিষাক্ত কিছু খাবার। যার মধ্যে একটি খাবারের নাম বারে বারে উঠে আসছে। চিকিৎসক মহল থেকে শুরু করে ক্যান্সার বিশেষজ্ঞরা বাচ্চাদের হাতে এই খাবারটি দিতে বারংবার বারণ করছে। অথচ দেখা যায় বেশিরভাগ বাবা মা-ই বাচ্চাদের হাতে এই খাবারটি তুলে দেন। বাচ্চাদেরও বেশ প্রিয় এই খাবারটি। কোনও কোনও বাচ্চা মজার ছলে, কেউ বা আবার জিভে স্বাদের টানে এই খাবারটি খেতে পছন্দ করেন। পাড়ার মোড়ে হোক কিংবা পার্ক সর্বত্র এই বিষাক্ত খাবারটি দেখা যায়। বাচ্চাদের জেদের বশবর্তী হয়ে বাবা-মায়েরা অনেক সময় এই আস্ত বিষ বাচ্চাদের হাতে তুলে দেন। আদতে এই খাবার বাচ্চার হাতে তুলে দিয়ে তাদের মৃত্যুর মুখেই ঠেলে দিচ্ছেন অধিকাংশ অভিভাবকেরা। এই বিষাক্ত খাবারটি হলো বাচ্চাদের অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি খাবার বুড়ির চুল। এটিকে কেউ বা বলে হাওয়াই মিঠাই, আবার কেউ বলে কটন ক্যান্ডি। ছোটোবেলায় আমরা অনেকেই এই বুড়ির চুল খেয়েছি। সম্প্রতি এই বুড়ির চুল তথা কটন ক্যান্ডিকে কেন্দ্র করে গবেষণায় বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য। জানা যাচ্ছে এই কটন ক্যান্ডিতেই লুকিয়ে আছে ক্যান্সারের মারন বিষ। যা খাওয়ার ফলে বাচ্চাদের মধ্যে বাড়ছে মারণ ব্যাধির সম্ভাবনা।

এই বুড়ির চুল আসলে কি জানেন ? ভয়ঙ্কর এই বুড়ির চুল কীভাবে তৈরি হয় দেখুন ।

বাচ্চাদের জনপ্রিয় এই খাবারটি মারাত্মক বিষাক্ত । এটি তৈরি হয় ভয়ঙ্কর পদ্ধতিতে । এটি যেভাবে তৈরি হয় দেখলেই শিউরে উঠবেন। বিভিন্ন রঙে রাঙিয়ে কটন ক্যান্ডি বানানো হয় ,,,,,,, আর সেই রঙের মধ্যে থাকে মাত্রাধিক পরিমাণ চিনির সিরাপ । এই উপাদানটি বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর । এটি নিরবে নিরবে বাচ্চাদের শরীরের মধ্যে বিষ ঢুকিয়ে দেয়। চিকিৎসকদের মতে পাঁচ বছরের নীচে বাচ্চাদের কোনো মিষ্টি, চকলেট, চিনি জাতীয় খাবার দেওয়া বারণ । তাতে শুধু শিশুদের দাঁতে পোকা নয় শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ ক্ষতি হয়। অল্প বয়স থেকে চিনি খেতে থাকলে অল্প বয়সেই উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা, মেদ বৃদ্ধি, ডায়াবেটিসের মত অতীব ভয়ঙ্কর সব রোগ সৃষ্টি হয়। এটা শুধু আমাদের কথা নয় , বিশ্বের বড় বড় স্বাস্থ্য সংস্থা এই বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন।

শুধু চিনির সিরাপ নয় এই কটন ক্যান্ডি তৈরীতে যে বিষাক্ত কেমিক্যাল মেশানো হয় দেখলে আঁতকে উঠবেন । দেখতে, স্বাদে অতুলনীয় হলে কি হবে এর মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে ক্যান্সারের মারণ বিষ । এটিই আসলে আপনার সন্তানের মারণ ফাঁদ। শুধু ক্যান্সার নয় এই বিষাক্ত পদার্থ দিয়েই বাচ্চাদের শরীরে প্রবেশ করছে ভয়ঙ্কর রকমের ভাইরাস।

কটন ক্যান্ডি থেকে কীভাবে মারণ ব্যাধি ক্যান্সারের কোষ ছড়ায় দেখুন :*

অনেকে বিক্রেতারা ব্যবসায়িক স্বার্থে অত্যন্ত নিম্নদামের চিনি ব্যবহার করেন যা বাচ্চাদের শরীরে মোটেও স্বাস্থ্যকর নয় । তার ওপর গবেষনায় ধরা পড়েছে হাওয়াই মিঠাই তৈরী করতে রাসায়নিক রোডেমাইন-বি নামক উপাদান ব্যবহার করা হয় । আর এই কেমিক্যাল এবং নিম্নমানের চিনি বাচ্চাদের জন্য মৃত্যুর পথ তৈরী করে দিচ্ছে । গবেষকদের মতে এই বিষাক্ত পদার্থগুলি বাচ্চাদের পেটে যাওয়া মাত্র পেটের পাকস্থলী থেকে শুরু করে লিভার এর মতন গুরুত্বপূর্ন অঙ্গগুলোকে ধ্বংস করে দেয়। শিশুদের শরীরে ধীরে ধীরে ক্যান্সারের কোষ ছড়িয়ে দেয়। যার ফলে বাচ্চাদের শরীরে ক্যান্সারে মারণ থাবা বসাতে দু সেকেন্ড সময় লাগে না । এভাবেই বিশ্বের সিংহভাগ বাচ্চারা ক্যান্সারের কবলে পড়ে প্রাণ হারাচ্ছে । ইতিমধ্যে তামিলনাড়ু এবং পদুচেরিতে এই কটন ক্যান্ডি নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হয়েছে। এমনকি এই বিষয়ে গোটা ভারতে সর্তকতা জারি করা হয়েছে ।

*আপনার সন্তানকেও সুরক্ষিত, সুস্থ সবল রাখতে আজ থেকেই কটন ক্যান্ডির মতো ভয়ঙ্কর খাবার হাতে তুলে দেওয়া বন্ধ করুন। আর আজকের এই প্রতিবেদনটি আপনাদের কেমন লাগলো অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *