আজই মানিব্যাগে রাখুন এই চারটি জিনিস !হুড়মুড়িয়ে বাড়বে ব্যাংক ব্যালেন্স! আপনাকে কেউ আর গরীব বানাতে পারবে না

আজই মানিব্যাগে রাখুন এই চারটি জিনিস !হুড়মুড়িয়ে বাড়বে ব্যাংক ব্যালেন্স! আপনাকে কেউ আর গরীব বানাতে পারবে না

আজই মানিব্যাগে রাখুন
এই চারটি জিনিস !

হুড়মুড়িয়ে বাড়বে
ব্যাংক ব্যালেন্স!

চোখের নিমেষে
হবেন বড়লোক!

অভাব দারিদ্র্য
আপনাকে ছুঁতে পারবে না!

মা লক্ষ্মীর কৃপায় ফুলে
ফেঁপে উঠবে আপনার ধন সম্পত্তি!

ঝটপট দেখুন এই ৪টি জিনিস কি কি ——-

১) বাবা মায়ের ছবি :

পুরাণ শাস্ত্র মতে , ভগবানের উপরে বাবা মা । তাই বাবা মায়ের ছবি মানিব্যাগে রাখলে আপনাকে অর্থালাভ হওয়া থেকে কেউ আটকাতে পারবে না। সর্বদা পয়সার ব্যাগে বাবা – মায়ের ছবি রাখলে কখনোই ব্যাগ খালি হয় না । শাস্ত্রমতে , যারা সব সময় নিজের পিতা মাতাকে সবার আগে প্রাধান্য দেয় তাদের জীবনেও অর্থের অভাব আসে না । কারণ এদের ওপর বাবা মায়ের আশীর্বাদের সাথে সাথে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদও অক্ষুন্ন থাকে ।

২) ধান বা চালের পুঁটলি:

আজকে থেকেই মানিব্যাগে রাখুন চাল । অনেকেই হয়তো জানেন না ধান বা চাল ঠিক কতোটা পবিত্র জিনিস । যেকোনো শুভ কাজে এই জিনিসটির গুরুত্ব অনেক বেশি । খেয়াল করবেন , বিশেষ করে পুজোতে ধান বা চালের বিশেষ প্রয়োজন পড়ে, নাহলে পুজো সম্পন্ন হয় না। তাই শাস্ত্র মতে মানিব্যাগে স্বল্প ধান বা চাল একটি লাল কাপড়ের মধ্যে বেঁধে রেখে দিলে মা লক্ষ্মীর আবির্ভাব ঘটে। এবং আপনার মানিব্যাগ কখনও শূন্য হবে না।

৩) রুপোর কয়েন :

অনেক সময় দেখা যায় হাজার হাজার টাকা ইনকাম করেও মানিব্যাগে এক টাকাও থাকছে না । দিনের পর দিন এই চিন্তায় আপনার কপালে ভাঁজ পড়ছে। তাই এই চিন্তা দূর করার জন্য আজকে থেকেই মানিব্যাগে রাখুন রুপোর কয়েন ।শাস্ত্র মতে , মানিব্যাগে রুপোর কয়েন রাখা অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয় । অবশ্যই এই রুপোর কয়েনে মা লক্ষ্মীর ছবি থাকতে হবে , তবেই আপনি ফল পাবেন ।

৪) কড়ি:

জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে , কড়িকে খুবই শুভ মনে করা হয় । লক্ষ্মীর ঝাঁপিতে এই কড়ি দেখতে পাওয়া যায় । এই কড়ি যদি আপনার মানি ব্যাগে রাখতে পারেন তাহলে খুবই ভালো পাবেন । অবশ্যই কড়িটিকে শুদ্ধিকরণ করেই মানিব্যাগে রাখবেন , দেখবেন মা লক্ষ্মী আপনাকে দুহাত ভরে আশীর্বাদ বর্ষণ করছেন । আপনার টাকা পয়সার চিন্তাও সব দুর হবে।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *