পশ্চিমবঙ্গের মানুষের জন্য মারাত্মক দুঃসংবাদ!ফেব্রুয়ারিতেই সাংঘাতিক তান্ডব চালাবে ঝড় বৃষ্টি দাপট!

পশ্চিমবঙ্গের মানুষের জন্য মারাত্মক দুঃসংবাদ!ফেব্রুয়ারিতেই সাংঘাতিক তান্ডব চালাবে ঝড় বৃষ্টি দাপট!

পশ্চিমবঙ্গের মানুষের জন্য
মারাত্মক দুঃসংবাদ!

ফেব্রুয়ারিতেই সাংঘাতিক
তান্ডব চালাবে ঝড় বৃষ্টি দাপট!

উন্মাদ গোটা বঙ্গোপসাগর!
টগবগিয়ে ফুঁসছে সমুদ্রের জল!
যখন তখন পাল্টি খাবে ওয়েদার!

ভয়ংকর বিপদে
বাংলার শত শত মানুষ!

অশনি সংকেত দেখছে
হাওয়া অফিস!

কোন দিক থেকে শুরু হবে
ধবংসলীলা?

দেখুন হাই রিস্কে রয়েছে
বাংলার কোন কোন জেলা!

আচমকা মাঘ মাসের শীতে চোখ রাঙাচ্ছে বৃষ্টি! বিগত কিছুদিন ধরেই ঝড়, বৃষ্টির দাপটে নাজেহাল বাংলার মানুষ! বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের, দক্ষিনের জেলাগুলোতে,,, দুদিন ধরেই লাগাতার ঝড় বৃষ্টির ব্যাটিং
চলছে। এই অসময়ে বৃষ্টির কারণে বাংলা থেকে শীতের আমেজও প্রায় উধাও হয়ে গিয়েছে বললেই চলে! তথ্যসূত্রে জানা গিয়েছে, এমন মন খারাপের বৃষ্টি আরো বেশ কিছু দিন ধরেই চলবে! শুধু বৃষ্টি তো নয়,,, সেই সঙ্গে ঝড়ো, দমকা হাওয়াও সঙ্গ দেবে। মোটামুটি বাংলার মানুষকে বড্ড অসময়ে বৃষ্টির জলে ভিজতে হবে, এমনটাই জানিয়েছে হওয়া অফিস!

তবে শীতের আমেজের মাঝেই হঠাৎ এমন ঝড় বৃষ্টির আগমনের কারণ কি? এই প্রসঙ্গে আলিপুর আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে একটি ভয়ংকর ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে, যার জেরে অসময়ে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। তথ্যসূত্রে আরো জানা গিয়েছে বঙ্গোপসাগর থেকে প্রচুর পরিমাণ জলীয়বাষ্প বাংলায় প্রবেশ করছে। যার জেরি প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের উপর একটি ভয়ঙ্কর ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়ে রয়েছে। আবার সেই ঘূর্ণাবর্তটি থেকে একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা তৈরি হয়ে বাংলায় প্রবেশ করেছে। যার জেরে বাংলার হালও, যথেষ্ট খারাপ হতে চলেছে। বাংলায় শীতের পারদ অনেকটাই নেমে যাবে। আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে রাজ্যে শীতের সময়সীমা প্রায় শেষের দিকে। এছাড়াও আগামী কিছুদিন আবা এমনটাই থাকবে। চারিদিকে কুয়াশাচ্ছন্ন থাকবে। রাতের দিকে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে।

উত্তর ২৪ পরগণা, হাওড়া, হুগলি, দক্ষিণ ২৪ পরগণা, পূর্ব বর্ধমানে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা ব্যাপক। দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলাতেও বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে। মোটামুটি আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এমনটাই চলবে। এরপর ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *