জানেন সৌরভ গাঙ্গুলি মোট কত টাকার মালিক? দাদার টাকার পাহাড় দেখলে মুকেশ আম্বানিও লজ্জা পাবে!

জানেন সৌরভ গাঙ্গুলি মোট কত টাকার মালিক? দাদার টাকার পাহাড় দেখলে মুকেশ আম্বানিও লজ্জা পাবে!

জানেন সৌরভ গাঙ্গুলি
মোট কত টাকার মালিক?

দাদার টাকার পাহাড় দেখলে
মুকেশ আম্বানিও লজ্জা পাবে!

রয়েছে বিলাসবহুল গাড়ি থেকে
লক্সারিয়াস বাড়ি!

কোথা থেকে
এত টাকা আয় করেন?

ক্রিকেটের স্টেডিয়াম হোক বা দাদাগিরির মঞ্চ সবেতেই ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ সৌরভ গাঙ্গুলি। ক্রিকেটের ইতিহাসে সৌরভ গাঙ্গুলি একটি বিশাল বড় অধ্যায়। এক সময় দাপিয়ে ব্যাটিং করেছেন দেশ বিদেশের বিভিন্ন মাঠে । কখনো ক্রিকেটার তো কখনো সঞ্চালক, আবার কখনো ব্যবসায়ী সবেতেই পারদর্শী!! এতো কিছু একসাথে সামলিয়ে তিনি আজ কোটি কোটি টাকার মালিক। বাংলো থেকে মার্সিডিজ কি নেই তার। দাদার টাকার হিসাব করতে বসলে যে কারোরই জিভ খসে পড়বে। আচ্ছা আচ্ছা …… সেলিব্রিটিরাও তার সম্পত্তির পরিমাণ শুনে ভিরমি খাবে।

ছোটো থেকেই বিত্ত পরিবারের সন্তান সৌরভ গাঙ্গুলি। বাবা চন্ডীদাসের ব্যবসা থাকা সত্বেও তিনি নিজের প্রথম ক্যারিয়ার শুরু করেন ক্রিকেটে। ক্রিকেটে বেশী দিন না থাকলেও যে কয়েক বছর ছিলেন সেখানেও নিজের ভিত একেবারে পাকাপোক্ত করে নিয়েছিলেন ।
যদিওবা ক্রিকেটে অবসরের পর একফোঁটাও চিড় ধরেনি তার আয় রোজগারে । বরং তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ শুনলে তাবড় তাবড় সেলিব্রেটি এমনকি ক্রিকেটারদের তাক লেগে যাবে। বয়সের খাতায় হাফ সেঞ্চুরি করলেও এখনও তিনি দিব্য উপার্জন করে যাচ্ছেন । তার ক্রিকেটের কথা তো সবাই জানেন আজকে চলুন জেনে নেওয়া যাক তার সম্পত্তির পরিমাণ কত । তিনি ঠিক কোন কোন দিক থেকে কত টাকা আয় করেন সেই সমন্ধে জানা যাক । মাসেই তিনি ইনকাম করেন কোটি কোটি টাকা । বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট পদ যাওয়ার পর থেকে ব্যস্ততা যেনো তুঙ্গে। কখনো টেলিভিশন শো তো আবার কখনো বিজ্ঞাপনের প্রচার লেগেই রয়েছে । এখন তিনি ক্রিকেট কমেন্ট্রিতেও যোগ দিয়েছেন এমনকি সাথে পারিবারিক ব্যবসা তো রয়েইছে। জানা গেছে তিনি বিশ্বের নামিদামি ব্র্যান্ড ,,,,পুমার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে বছরেই ১.৫ কোটির মত টাকা পান । এছাড়াও বড়ো বড়ো সংস্থার বিজ্ঞাপন প্রচারের মুখ হলেন তিনি। সেখান থেকেও তার ভালোই উপার্জন হয় । সাথে রয়েছে JSW Cement, Ajanta shoes থেকে শুরু করে সেনকো গোল্ড, এমনকি MY Circle 11 ছাড়াও ভিন্ন সংস্থা যেখান থেকে তিনি বিজ্ঞাপনের কাজ করে থাকেন । আর এই সংস্থা গুলি থেকে তিনি মোটা অঙ্কের টাকা উপার্জন করে থাকেন। এমনকি তিনি দিল্লী ক্যাপিটালসের ডিরেক্টর পদেও যুক্ত । একটি তথ্যে জানা গেছে তিনি প্রতি মাসেই ৮ কোটি টাকা ইনকাম করেন । অর্থাৎ তার বার্ষিক আয় ৮০ কোটিরও ওপর। এছাড়াও তো তো রয়েছে দাদাগিরি আনলিমিটেড যেখানে তিনি সঞ্চালকের কাজ করেন , কিন্তু সেখান থেকে ঠিক কত টাকা ইনকাম করে তা জানা না গেলেও শোনা গেছে একটা মোটা অঙ্কের টাকা পেয়ে থাকেন। সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত তিনি ৭০০ কোটি টাকার মালিক, সাথে রয়েছে নামিদামি গাড়ি বিলাসবহুল বাড়ি। বলা যায় দুহাত ভরে এখনও পর্যন্ত ইনকাম করেছেন বাংলার মহারাজ। খানদানি পরিবারের খানদানি ছেলে ব্যবসাতেও দাদাগিরি করতে থামেনি।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *