জানেন? রাম মন্দির নির্মাণে নরেন্দ্র মোদি মোট কত টাকা দিয়েছেন? শুনলে অবাক না হয়ে পারবেন না! দেখুন রাম মন্দির নির্মাণে মোদীর পকেট থেকে কত টাকা খসল?

জানেন? রাম মন্দির নির্মাণে নরেন্দ্র মোদি মোট কত টাকা দিয়েছেন? শুনলে অবাক না হয়ে পারবেন না! দেখুন রাম মন্দির নির্মাণে মোদীর পকেট থেকে কত টাকা খসল?

জানেন?

রাম মন্দির নির্মাণে নরেন্দ্র মোদি
মোট কত টাকা দিয়েছেন?

শুনলে অবাক না হয়ে
পারবেন না!

৪ বছর আগেই
অনুদান দিয়েছেন মোদী!

এমন অনুদান এখনো
কেউ দেননি!

দেখুন রাম মন্দির নির্মাণে
মোদীর পকেট থেকে কত টাকা খসল?

গোটা ভারতজুড়ে এখন একটাই স্বনামধন্য তীর্থধাম ,,তার নাম হলো রামধাম । রাম ভক্তদের স্বয়নে স্বপনে এখন শুধু রাম মন্দির । আপনারা কি জানেন এই রাম মন্দির তৈরিতে ঠিক কত টাকা দান করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি । আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না এই অনুদানের মাত্রা । আপনাদের পক্ষে সম্ভব নয় এই টাকা দান করা । বড় বড় শিল্পপতি থেকে শুরু করে বড় বড় অভিনেতা-অভিনেত্রীরাও এই পরিমাণের টাকা এখনো পর্যন্ত দান করতে পারেনি । তার এই অনুদান গোটা রাম মন্দিরকে দাঁড় করিয়েছে । তাহলে চলুন জেনে নিই সেই অনুদানের মাত্রা-

২০২৪ এর ২২শে জানুয়ারি রাম মন্দিরের দ্বার উদঘাটন হবে । আর সেজন্য জোর কদমে চলছে রাম মন্দির তৈরি কাজ যদিও বা মন্দির নির্মাণের কাজ প্রায়ই শেষ এখন চলছে, শুধুমাত্র ফিনিশিং টাচ । কিন্তু এই রাম মন্দির তো আর এমনি এমনি তৈরি হয়নি এই রাম মন্দির তৈরি করতে লেগেছে কোটি কোটি টাকা । আরে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য সকল ভক্তরা দুহাত খুলে টাকা দান করেছেন । এই অনুদানে অংশগ্রহণ করেছেন ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ থেকে গুজরাটের ধর্মীয় গুরু মুরারি বাপু ,, এমনকি প্রাক্তন ক্রিকেটার গৌতম গম্ভীর থেকে শুরু করে শিল্পপতি মুকেশ আম্বানি ,, সেই তালিকায় রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি । সকলকে অবাক করে দিয়েই তিনি অনুদান করেছেন মাত্র ১ টাকা। আর পাঁচটা সাধারণ শিল্পপতির থেকে এর মাত্রা কয়েকশো গুন কম । এখন অনেকে মনে করবেন যেখানে সকলে এত এত টাকা দান করছেন সেখানে দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়ে তিনি মাত্র এক টাকা দান করলেন? হ্যাঁ বিষয়টি একেবারেই সত্য , কিন্তু এর পিছনে রয়েছে কারণ । কি কারণ তাহলে চলুন জেনে নিই। ২০১৯ শে ৯ই নভেম্বর সুপ্রিম কোর্ট মামলার নিষ্পত্তি করে রায় দেয় এই জায়গাটি রামের জন্মস্থান । তা ঠিক পরের বছর ২০২০ তে রাম মন্দিরের ভিত্তি স্থাপন করা হয় । আর তার জন্য সেখানে গড়ে ওঠে রামমন্দির ট্রাস্ট । সেই ট্রাস্টে কিছু টাকা অনুদান করতে হবে , তারপরই মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু হবে । জানা গিয়েছে, মোদী সরকার এই রাম মন্দির নির্মাণ ও রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্রেকে অর্থ অনুদান হিসাবে দিয়েছিল ১ টাকা। এই টাকার অঙ্ক নামমাত্র হিসাবে দেওয়া হয়েছিল । নগদেই এই টাকা দান করা হয়েছিল । ট্রাস্টকে এই টাকা দিয়ে অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মানের কাজ শুরু করার কথা বলা হয়ে থাকে । এরপর থেকে শুরু হয় মন্দির নির্মানের কাজ ।

এমনকি মন্দির ভিত্তি নির্মাণের পর থেকে চালু করা হয় অনুদানের কর্মসূচি। এই অনুদানে ঠিক কত টাকা জমা পড়েছে জানেন শুনলে হবে চক্ষু চড়ক গাছ । ট্রাস্টে পড়েছে মোট ৫ হাজার কোটি টাকা । সব থেকে বেশি টাকা দান করেছেন গুজরাটের আধ্যাত্মিক গুরু মোরারী বাপু ,,,,,,, তিনি দান করেছেন ১১.৫ কোটি টাকা ,,,, শিল্পপতি না হয়েও বিপুল টাকা দান করেছেন। প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দও এই মন্দিরের জন্য 5 লাখ 100 টাকা দান করেছিলেন। এছাড়াও আরো অনেকেই টাকা দান করেছেন ,,,ব্রিটেন, আমেরিকা, কানাডার প্রবাসী ভারতীয়দের থেকে প্রায় ৮ কোটি টাকা অনুদান এসেছে । বাংলা থেকে বিহার,, ইউপি থেকে ঝাড়খণ্ড ভারতের সব জায়গা থেকেই অনুদান এসেছে


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *