রাহুল, মমতা কিংবা কেজরিওয়াল নয়, ২০২৪ সালেও মোদীই হবেন প্রধানমন্ত্রী! স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন এই ব্যক্তি!

রাহুল, মমতা কিংবা কেজরিওয়াল নয়, ২০২৪ সালেও মোদীই হবেন প্রধানমন্ত্রী! স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন এই ব্যক্তি!

{{{ ভয়েস ওভার আর্টিস্ট – এটা বলে দিও }}}

👇

( নোট – বাবা ভাঙাকে আগে ভাই দেখাবে না। যতক্ষণ না নাম নিচ্ছি )

রাহুল, মমতা কিংবা কেজরিওয়াল নয়
২০২৪ সালেও মোদীই হবেন প্রধানমন্ত্রী!

গুনে গুনে তিনবার
দিল্লির দরবারে ঠাঁই পাবেন নমো!

গোটা দেশে উঠবে
মোদী মোদী রব!

স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন
এই ব্যক্তি!

তিনি আরো যা যা বললেন,
শুনলে ভিমড়ি খাবেন

সামনেই লোকসভার ভোট। গোটা দেশজুড়ে কে হবে নতুন সরকার, সেই চিন্তায় সকলের ঘুম উড়েছে। মোদী, মমতা, কেজরিওয়াল নাকি রাহুল, কে পাবে দিল্লির ভার? এই উত্তর কারোর জানা নেই। তবে এই অজানা, অদেখা প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিলেন এই মানুষটি। তিনি একেবারে জোর গলায় স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন মোদীই হবেন ২০২৪ সালের প্রধানমন্ত্রী। মোদীকে কেউ টপকাতেই পারবে না। এমনকি মোদীর ধারে কাছে ঘেষতে পারবে না বড় বড় রাষ্ট্র নেতারাও। তিনি বলেছেন, মোদীকে হারানোর জন্য অনেকেই জোট বেঁধেছেন, দল গড়েছেন। কিন্তু এতে কোনও লাভ হবে না। কারণ মোদীর প্রতিভা ও গুণের কাছে কেউ ধোপে টিকবে না। আর যিনি এই কথাগুলো বলেছেন তিনি একজন প্রখ্যাত মনোবিজ্ঞানী। যার নাম প্রফেট অফ ডুম। যাকে সংক্ষেপে সকলেই ডুম নামে চেনেন। ২০২৪ সালে কেন মোদীই আবার প্রধানমন্ত্রী হবেন, তার জন্য তিনি গুনে গুনে চারটি যুক্তিও দিয়েছেন। দেখুন সেগুলো কি কি –

১, মোদীর দুর্দান্ত লিডারশিপ ক্ষমতা – মনোবিজ্ঞানী ডুমের মতে, মোদীর মত দুর্দান্ত লিডারশিপ ক্ষমতা, বিশ্বের খুব কম রাষ্ট্র নেতাদের রয়েছে। মোদি খুব ভালোভাবে জানেন কিভাবে কর্তৃত্ব ফলাতে হয়। তার মতে মোদির সবথেকে বড় গুণ হলো, কাউকে শত্রুতে পরিণত না করেও নিজের সমস্ত কার্যসিদ্ধি করা।

২, নিজের দেশের উন্নতি – মনোবিজ্ঞানী ডুমের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য যুক্তি হল, মোদী নিজের দেশের প্রতি অনেক বেশি দায়িত্বশীল। তিনি জানেন কিভাবে দেশের সেবা করতে হয়। মোদী সব সময় দেশের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। যা মোদীকে ভারতের অন্যান্য প্রধানমন্ত্রীদের থেকে অনেক বেশি বৈচিত্র্যময় ও আলাদা করে তুলেছে।

৩, দেশের সামরিক শক্তিতে মোদীর অবদান – নরেন্দ্র মোদী ভারতের সামরিক শক্তিকে অনেক বেশি সক্রিয় করে তুলেছেন। দেশের রক্ষা কর্তা সেনাবাহিনীদের উন্নতিতে মোদির ভূমিকা অপরিসীম। আর এই গুণাবলী এবং বৈশিষ্ট্যগুলো মোদিকে আরও বেশি বিশ্বাসযোগ্য করে তুলেছে।

৪, ভারতকে প্রযুক্তির দিক থেকে সম্মানিত করা – ২০১৪ সালে কুরসিতে বসার পর থেকেই মোদি ভারতকে প্রযুক্তির দিক থেকে অনেক দূর নিয়ে গিয়েছে। মোদি আসার পরেই ভারতে এসেছে দুর্দান্ত 4 জি পরিষেবা, ফাইভ-জি পরিষেবা, ভারতে এপলের কোম্পানি তৈরি হয়েছে, বাইরের দেশের বড় বড় শিল্পপতিরা ভারতে বিনিয়োগ করতে আরম্ভ করেছে।

মনোবিজ্ঞানী ডুম এই যুক্তিগুলোর ভিত্তিতে, ২০২৪ সালেও মোদীকে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে রেখেছেন। মূলত এই যুক্তিগুলোর উপর ভিত্তি করেই তিনি মোদির প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বিষয়টিকে ভবিষ্যৎবাণী করে বলেছেন।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *