আবার কি মাস্ক পরার দিন এসে গেল? ঘন ঘন হাতও স্যানিটাইজ করতে হবে? আচমকা চোখ রাঙাচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট!
আবার কি মাস্ক পরার
দিন এসে গেল?
ঘন ঘন হাতও স্যানিটাইজ
করতে হবে?
আচমকা চোখ রাঙাচ্ছে
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট!
এবার আরো ভয়ংকর
রূপ ধারণ করেছে!
ঘন্টায় ঘণ্টায় আক্রান্ত হচ্ছে
৭০০-র বেশি মানুষ!
কতটা আশঙ্কাজনক
অবস্থায় রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ?
আবারও করোনার মারণ ছোবলে অগণিত মানুষ ধবংস হতে চলেছে। খুব শীঘ্রই হয়ত সবাইকে মাস্ক, পিপি এ কিট ও স্যানিটাইজার নিয়ে ঘুরতে হবে। কারণ বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে খুবই উদ্বেগজনক তথ্য প্রকাশ্যে আনা হয়েছে। যা শুনলে ভয়ে শিউরে উঠবেন। তথ্যসূত্রে খবর, আচমকা করোনার প্রকোপ মাথাছড়া দিয়েছে। এবার আরো বেশি শক্তিশালী হয়ে ফিরেছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট। এই নতুন ভেরিয়েন্টটি আরো বেশি বিষাক্ত। এর জীবাণু খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। নতুন এই ভেরিয়েন্টটির নাম জে এন ওয়ান। করোনার এই নতুন ভেরিয়েন্টটিও, আগের করোনার মতোই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাটা অনেকটাই ক্ষতিগ্রস্থ করবে , এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের।
এখন অব্দি গোটা দেশ জুড়ে একটু একটু করে বাড়ছে এই নতুন ভেরিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা। ইতিমধ্যেই চিকিৎসকদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়তে শুরু করেছে। অন্যদিকে, যারা যারা কোভিড 19 এর দুটো করে ডোজ নিয়েছেন তারা আবারও এই রোগে আক্রান্ত হবেন কিনা, কিংবা তাদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে কি না সেই নিয়ে বিস্তর ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী এই মুহূর্তে, কেরলে ২৬৬ জন, কর্নাটকে ৭০ জন, মহারাষ্ট্রে ১৫ জন, তামিলনাড়ুতে ১৩ জন, গুজরাটে ১২ জন নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গের রিপোর্ট এখনো সম্পন্ন হয়নি। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তরফে পশ্চিমবঙ্গ এর জন্য বিশেষ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। যেহেতু সামনেই পশ্চিমবঙ্গে ক্রিসমাস এবং বড়দিনের উৎসব পালিত হবে। এই সময় করোনা অতিমারিতে রূপ নিতে পারে। তাই বাংলার মানুষকে সাবধান থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
Leave a Reply