রাম মন্দিরের টানে এক মুসলিম তরুণী পায়ে হেঁটে অযোধ্যা যাচ্ছেন! ভগবান রামের প্রতি তরুণীর ভক্তি দেখে শিহরিত গোটা দেশ!

রাম মন্দিরের টানে এক মুসলিম তরুণী পায়ে হেঁটে অযোধ্যা যাচ্ছেন! ভগবান রামের প্রতি তরুণীর ভক্তি দেখে শিহরিত গোটা দেশ!

রাম মন্দিরের টানে এক মুসলিম তরুণী
পায়ে হেঁটে অযোধ্যা যাচ্ছেন!

বিনা খাবারে, বিনা পয়সায়
ছুটছেন রাম নগরীর দিকে!

জোরে জোরে দিচ্ছেন
জয় শ্রী রাম ধ্বনি!

ভগবান রামের প্রতি তরুণীর ভক্তি দেখে
শিহরিত গোটা দেশ!

তরুণীর গল্প শুনলে
গায়ে কাঁটা দেবে আপনারাও

অযোধ্যার রামমন্দির নিয়ে একেবারে হৈচৈ কান্ড। এবার সেই হৈচৈ এর মাত্রা আরো বাড়িয়ে দিলেন, মুম্বাইয়ের এক মুসলিম তরুণী! ভাবছেন,,, মুম্বাইয়ের এই মুসলিম তরুণী আবার কি কাণ্ড ঘটালো? এই তরুণী ভগবান শ্রী রাম চন্দ্রের জন্য যা করলেন, তা বড় বড় কট্টর হিন্দুরাও এখনও করেননি। মুসলিম তরুণীর নাম শবনম শেখ। তিনি হিন্দুদের মতই রাম চন্দ্রের একনিষ্ট ভক্ত। ভগবান রামচন্দ্রকে তিনি মনে প্রাণে আগলে রাখেন। হিন্দুদের মতন তিনিও দীর্ঘদিন ধরেই অযোধ্যার রাম মন্দিরের অপেক্ষায় ছিলেন। কবে অযোধ্যার রাম মন্দিরে রামলালাকে দর্শন করবেন সেই স্বপ্নেই তিনি বিভোর ছিলেন। অবশেষে রাম মন্দিরের রাম লালাকে দর্শনের সুযোগ এলো। আর তাই অযোধ্যার রাম মন্দির উদ্বোধনের আগেই,, মুম্বাই থেকে সম্পূর্ণ পায়ে হেঁটে রাম মন্দিরের উদ্দেশ্যে,, এই তরুণী রওনা দিয়েছেন। সঙ্গে তিনি কোনও টাকা পয়সা রাখেননি। এমনকি কোনও খাবারও সঙ্গে রাখেননি। যেতে যেতে একটি ভিডিও করে তিনি এই সমস্ত কথা জানিয়েছেন। ভিডিওটিতে তাকে বলতে শোনা গেছে,

( হিন্দিতে বলো এটা )
‘ না প্যায়সা লাগেগা,
না খারচা লাগেগা,
একবার জয় শ্রী রাম বোলো আচ্ছা লাগেগা’ ।

আর এই কথাগুলো বলতে বলতে, এই তরুণী জোরে জোরে জয় শ্রী রাম ধ্বনিও দিয়েছেন। তরুণীর রামভক্তি দেখে একবারের জন্যও মনে হবে না সে মুসলিম ধর্মের। সত্যিই এমন দুর্লভ দৃশ্য সারাজীবন মনে থাকার মতন।
ভাবা যায় যেখানে চারিপাশে হিন্দু-মুসলিমের এত ভেদাভেদ, হিন্দু মুসলিম দ্বন্দ্ব, সেখানে অযোধ্যার রাম মন্দিরে এই সমস্ত বিভেদ ভুলে মিলে গেল, হিন্দু মুসলিম দুই সম্প্রদায়। অযোধ্যার রাম মন্দিরে এসেই হিন্দু মুসলিম ভাই ভাই! অযোধ্যার রাম মন্দির হিন্দু, মুসলিমকে এক সুতোয় বেঁধে দিয়েছে। তার জলজ্যান্ত প্রমান শবনম শেখ।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *