লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে হঠাৎ বদলে গেল নিয়ম!এই ৪ ক্যাটাগরির মহিলাদের আর টাকা দেওয়া হবে না!

লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে হঠাৎ বদলে গেল নিয়ম!এই ৪ ক্যাটাগরির মহিলাদের আর টাকা দেওয়া হবে না!

লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে
হঠাৎ বদলে গেল নিয়ম!

এই ৪ ক্যাটাগরির মহিলাদের
আর টাকা দেওয়া হবে না!

এদের জন্য পুরোপুরিভাবে নিষিদ্ধ
লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প!

তাহলে কোন কোন মহিলারা
আর টাকা পাবেন না?

দেখুন

পশ্চিমবঙ্গের সব থেকে জনপ্রিয় প্রকল্প লক্ষ্মীর ভান্ডার। এই প্রকল্পটি পশ্চিম বাংলার গর্ব। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে প্রচলিত এই প্রকল্পটি বিদেশের মাটিতেও ব্যাপক সম্মান অর্জন করেছে। এই প্রকল্পের আওতায় বাংলার মা বোনেদের প্রত্যেক মাসে একটি ভালো অংকের হাত খরচ দেওয়া হয়। সাধারণ মহিলাদের দেওয়া হয় ৫০০ টাকা করে এবং সংরক্ষিত শ্রেণীর মহিলাদের দেওয়া হয় ১ হাজার টাকা করে। নিঃসন্দেহে মহিলাদের স্বনির্ভর করে তুলতে এই প্রকল্পটির ভূমিকা অনস্বীকার্য। তবে হঠাৎই এই প্রকল্পটিতে বড়সড় পরিবর্তন নিয়ে এলো রাজ্য সরকার। এতদিন রাজ্যের সমস্ত মহিলাদের এই প্রকল্পের সুবিধা দেওয়া হতো। রাজ্যের প্রত্যেকটি মহিলা এই প্রকল্পের মাধ্যমে টাকা পেত। কিন্তু এবার থেকে ৪ ক্যাটাগরির মহিলাদের জন্য লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প বন্ধ করে দেওয়া হল। এই ৪ ক্যাটাগরির মহিলারা কিছুতেই আর লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে আবেদন করতে পারবেন না। এদেরকে আর লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকা দেওয়া হবে না। এই প্রথম এত বড় পরিবর্তন আনল রাজ্য সরকার। এই চার ক্যাটাগরির মহিলা কারা কারা দেখে নিন –

প্রথমেই রয়েছেন যারা যারা সরকারি অথবা সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন সংস্থায় কাজ করছেন সে সমস্ত মহিলা

এরপর রয়েছেন পঞ্চায়েত বা বিধিবদ্ধ কোনও সংস্থায় কাজ করছেন সে সমস্ত মহিলারা

পৌরসভা অথবা পৌর নিগম সেক্টরগুলোতে কাজ করছেন সেই সকল মহিলারা

আর সবার শেষে রয়েছেন স্বশাসিত সংস্থা অথবা সরকার পেশিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কাজ করছেন এমন মহিলারা

এই চার ক্যাটাগরিতে যুক্ত রয়েছেন এমন মহিলাদের জন্য লক্ষীর ভান্ডার প্রকল্প নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

হঠাৎ কেন এত বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার?

সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের একটি বিজ্ঞপ্তিতে জারি করা হয়েছে, যে সকল মহিলারা ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন করে থাকেন, তাদেরকে এবার থেকে এই প্রকল্পের আওতায় রাখা হবে না। এছাড়াও আরো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবেচনা করে রাজ্য সরকার এই সিদ্ধান্তটি লাগু করে দিয়েছেন।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *