রোজ পাতে রাখুন ৫০ টাকা দামের এই ফল! ক্যান্সার-টিউমার ধারে কাছেও ঘেঁষবে না, এই ফল কেমোথেরাপির চেয়ে ১০ হাজার গুণ শক্তিশালী

রোজ পাতে রাখুন ৫০ টাকা দামের এই ফল! ক্যান্সার-টিউমার ধারে কাছেও ঘেঁষবে না, এই ফল কেমোথেরাপির চেয়ে ১০ হাজার গুণ শক্তিশালী

রোজ পাতে রাখুন ৫০ টাকা দামের এই ফল!! ক্যান্সার-টিউমার ধারে কাছেও ঘেঁষবে না!! এই ফল কেমোথেরাপির চেয়ে ১০ হাজার গুণ শক্তিশালী!! এই ফল একবার পেটে পড়লেই ক্যান্সারের বিষ বাপ বাপ করে পালাবে!! রোজ নিয়মিতভাবে খেলে, ক্যান্সারের ছোবল থেকে বেঁচে যাবেন!! জানেন কি নাম ফলটির? কিভাবে খাবেন এই ফল?………. ক্যান্সার অত্যন্ত ভয়ঙ্কর একটি রোগ। এই রোগের ছোবল যিনি খেয়েছেন, একমাত্র তিনিই জানেন এই রোগের যন্ত্রণা কতটা কঠিন! দুঃখের বিষয়, ভয়ংকর এই রোগটিকে, পুরোপুরিভাবে জব্দ করার কোনো ঔষধ এখনো আবিষ্কার হয়নি। তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, ইশ্বর পৃথিবীতে এমন একটি ফলের জন্ম দিয়েছেন, যা খেলে ক্যান্সারের বিষকে ৫০ শতাংশ হলেও নিরাময় করা যায়। আর এই ফলটির নাম করোসল ফল। এটি ক্যান্সারের কেমোথেরাপীর থেকেও ১০ হাজার গুণ শক্তিশালী। সাধারণত ক্যান্সার রোগীকে কেমোথেরাপি দিয়ে সুস্থ করা হয়। কেমোথেরাপি দিলে ক্যান্সার রোগীর গায়ের সমস্ত লোম উঠে যায়। কিন্তু করোসল ফল খেলে কোন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় না। অনেকেই হয়তো এই ফলটির নাম প্রথমবার শুনে থাকবেন। ভারত ও বাংলাদেশের মতো দেশগুলোতে এই ফলের কথা অনেকেই জানেন না। তবে বিদেশে প্রত্যেকেই এই ফল রোজ পাতে রাখেন। এই ফলটির আর কোন নাম নেই। বিশেষজ্ঞরা গবেষণায় প্রমাণ পেয়েছেন ক্যান্সার রোধে করোসল ফল ভীষন মাত্রায় কার্যকরী।

দেখুন, ক্যান্সার প্রতিরোধে এই ফল কিভাবে কাজ করে –

১, করোসল গাছে রয়েছে অ্যানোনাসিয়াস অ্যাস্ট্রোজেনিন নামক এক ধরনের যৌগ। এই যৌগ ক্যান্সারের কোষকে বেড়ে উঠতে দেয় না। ক্যান্সারের জীবাণুকে নাশ করে।

২, এই ফল নিয়মিত খেলে ক্যান্সারের কোষ বাড়তে পারে না। ক্যান্সারের ধর্মই হল ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়া। ভালো কোষকেও ক্যান্সার কোষে রূপান্তরিত করা। কিন্তু আপনি যদি এই ফল রোজ তাতে রাখেন তাহলে আপনার এই ভয় আর থাকবে না।

৩, করোসল গাছের পাতার রস, কিডনি ক্যান্সারের জন্য খুবই উপকারী। এই ফলের পাতা বেটে খেলে কিডনিতে পাথর ও ক্যান্সার হয় না। বাংলাদেশের এক কৃষক দীর্ঘদিন ধরেই ক্যান্সারে ভুগছিলেন। তিনিও এই ফলটি খেয়ে বেশ উপকার পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন।

৪, আগেই বলেছি করোসল ফল কেমোথেরাপির চেয়েও দশ হাজার গুণ বেশি শক্তিশালী। যে সমস্ত ক্যান্সার রোগীরা কেমোথেরাপি নিতে নিতে দুর্বল হয়ে পড়েছেন তারা এই ফলের রস খেলে বিশেষভাবে উপকৃত হবেন।

৫, এই ফলটিতে প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন সি, ভিটামিন বি 1 ও ভিটামিন বি টু রয়েছে। যা ক্যান্সার প্রতিরোধে খুবই কার্যকরী।

কেমন দেখতে এই ফল?

করোসল ফলটি দেখতে অনেকটা টক আতা ফলের মতো দেখতে। ফলটির শরীরের রং ঘন সবুজ এবং কাটাযুক্ত। সেই সঙ্গে ফলটির আকৃতি অনেকটা ডিমের মতন। এই ফলগুলো ১২ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। এই ফলটির মাংস অনেকটা রসালো, এসিডিক, সাদাটেক এবং সুগন্ধযুক্ত।

কোথায় পাবেন এই ফল?

এই ফলটির চাষ থাইল্যান্ডে সব থেকে বেশি হয়। তবে বর্তমানে এটি ভারতবর্ষেও পাওয়া যাচ্ছে। ওজন অনুযায়ী ফলটির দাম নির্ধারিত হয়। তবে সর্বনিম্ন ৫০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১৫০ টাকার মধ্যেই এই ফলটি আপনি হাতের নাগালে পেয়ে যাবেন।

কিভাবে খাবেন এই ফল?

সাধারণত আপনি দুবেলা করে এই ফলটি খেতে পারেন। তবে চেষ্টা করুন রাতের দিকে এই ফলটি না খাওয়ার।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *