হাতে ধরা পড়ল এমন মাছ, যেটি বিক্রি করেই কোটিপতি হয়ে গেল এক জেলে! যা তা মাছ নয়, ধরা পড়ল এক স্পেশ্যাল মাছ!
এবার পাকিস্তানের ক্রিকেটে
বড়সড় ধাক্কা!
শত্রু টিমে নামল
নামল মারাত্মক ধস!
হাতে ধরা পড়ল এমন মাছ,
যেটি বিক্রি করেই
কোটিপতি হয়ে গেল এক জেলে!
যা তা মাছ নয়!
ধরা পড়ল এক স্পেশ্যাল মাছ!
কি আছে এই মাছে?
জানুন বিস্তারিত
বড়লোক হতে কে না চাই বলুন তো! কিন্তু মাছ ধরে বড়লোক হওয়ার কথা শুনেছেন কখনও?
এবার মাছ ধরেই বড়লোক হয়েছেন এক জেলে। তিনি এক বিরল প্রজাতির মাছ বিক্রি করে বড়লোক হয়েছেন। বিরল প্রজাতির মাছটির নাম সোয়া। যারা আক্ষরিক অর্থগোল্ডেন ফিশ। ইতিমধ্যেই এই বিরল প্রজাতির মাছটি, দশ পিস বিক্রি করে কোটিপতি হয়েছেন পাকিস্তানের ওই ব্যক্তি। যিনি পেশায় মৎস্যজিবি। তিনি রীতিমতো নিলামে তুলেছেন মাছগুলো। মাছগুলো বিক্রি করেই ভাগ্য খুলে গিয়েছে লোকটির।
কিন্তু এই মাছে এমন কি আছে যে মাছগুলো কোটি কোটি টাকায় বিক্রি হচ্ছে?
এগুলো নিছকই সাধারণ কোনও মাছ নয়। এগুলো সমুদ্রের বিরল প্রজাতির মাছ। এই মাছগুলো মূল্যবান হওয়ার পেছনে আসল কারণ হল, মাছগুলোতে রয়েছে ভরপুর ঔষধিগুণ। এই মাছগুলো থেকে ক্যান্সার, হার্ট এটাক, উচ্চ রক্তচাপের মতন কঠিন কঠিন রোগের ওষুধ তৈরি হয়। মাছগুলো থেকে এক ধরনের সুতোর মতো বস্তু পাওয়া যায় যা দিয়ে অপারেশনের রোগীর সেলাই করা হয়। এই মাছগুলোর এক একটির ওজন কুড়ি থেকে চল্লিশ কেজি। এগুলো লম্বায় এক দশমীক পাঁচ মিটার পর্যন্ত হয়। এরকম দশটি মাছ যদি আপনি বিক্রি করতে পারেন তাহলে আপনাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হবে না। পাকিস্তানের ওই মৎস্যজীবীরও এইরকমই দশটি মাছ জালে ধরা পড়ে। আর এগুলো বিক্রি করেই আজ তিনি ভিখারী থেকে রাজা হয়েছেন।
ওই মৎস্যজীবী জানিয়েছেন করাচিতে সমুদ্রে মাছ ধরার সময় এই সোনার মাছের সন্ধান পান। আচমকা জালে ধরা পড়ে মাছগুলো। এরপর তিনি মাছগুলোর গুনাবলী জানতে পারেন। বুঝতে পারেন এ কোন সাধারণ মাছ নয়। এই মাছগুলো বিক্রি করেই তিনি কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। এই টাকাগুলো দিয়ে সন্তানদের মানুষ করতে চান তিনি।
Leave a Reply