টেট পরীক্ষার নিয়মে বড়সড় রদবদল! পরীক্ষার মুখেই লাগু, নতুন রুলস রেগুলেশন!

টেট পরীক্ষার নিয়মে বড়সড় রদবদল! পরীক্ষার মুখেই লাগু, নতুন রুলস রেগুলেশন! ঘুম উড়েছে পরীক্ষার্থীদের!

টেট পরীক্ষার নিয়মে
বড়সড় রদবদল!

পরীক্ষার মুখেই লাগু
নতুন রুলস রেগুলেশন!

২০২৩ সালের থেকেও ২০২৪ এর
টেট হবে আরও কড়াকড়ি!

শিক্ষা পর্ষদের ঘোষণায়
ঘুম উড়েছে পরীক্ষার্থীদের!

কি কি নতুন নিয়ম
আসছে টেট পরীক্ষায়?

আর মাত্র কটা দিন বাকি, এরপরেই আয়োজিত হতে চলেছে ২০২৩ সালের প্রাথমিকের টেট। এই পরীক্ষার দিকে তাকিয়ে রয়েছে অগণিত পরীক্ষার্থী। চলতি বছর ডিসেম্বর মাসের ১০ তারিখ টেট পরীক্ষা হবে। তথ্যসূত্র খবর, এই বছর খুব কড়াকড়িভাবে টেট পরীক্ষা আয়োজিত হতে চলেছে। কোনরকম ভুল ভ্রান্তি যাতে না ঘটে সেই দিকে বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে। তবে টেট পরীক্ষার মুখেই, পরীক্ষা সংক্রান্ত বেশ কিছু আপডেট জানিয়েছেন পর্ষদ সভাপতি। এই আপডেটগুলো প্রতিটি পরীক্ষার্থীর অবশ্যই জানা উচিত। কারণ এই আপডেটের মাধ্যমে, পরীক্ষায় বেশ কিছু নিয়ম পরিবর্তনের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলো না জানলে পরীক্ষার্থীরা সমস্যায় পড়বেন।

এক নজরে দেখুন টেট সংক্রান্ত কি কি আপডেট জানানো হয়েছে –

২০২৩ সালের টেট পরীক্ষায় সবথেকে বড় পরিবর্তন আনা হচ্ছে বায়োমেট্রিক ছাপের ব্যবস্থায়। প্রত্যেক বছর টেট পরীক্ষার্থীদের হলে ঢোকানোর আগে তাদের বায়োমেট্রিক ছাপ নেওয়া হয়। আর এই বায়োমেট্রিক ছাপ দেওয়ার জন্য পরীক্ষা কেন্দ্রের ভেতরে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় পরীক্ষার্থীদের। এতে অনেকেই বিরক্ত হন। দীর্ঘক্ষণ লম্বা লাইনেও দাঁড়িয়ে থাকতে হয় পরীক্ষার্থীদের। এই নিয়ে অনেকবারই অভিযোগ জানানো হয়েছে। তবে এইবার পর্ষদের তরফে অভিযোগের ভিত্তিতে নতুন ব্যবস্থা আনা হয়েছে। এবার থেকে বায়োমেট্রিক ছাপের জন্য আর লম্বা লাইন দিতে হবে না। এই পদ্ধতিকে আরও সহজ করা হয়েছে। এখন থেকে পরীক্ষার্থীরা যেখানে বসে পরীক্ষা দেবেন সেখানেই বায়োমেট্রিক ছাপ নেওয়া হবে।

এতো গেল বায়োমেট্রিক ছাপের কথা, এবার শুনুন টেট পরীক্ষায় কেমন নজরদারি দেওয়া হবে সেই বিষয়ে।।

তথ্যসূত্র খবর ২০২৩ সালের টেট পরীক্ষায় আঁটোসাঁটো নজরদারি ব্যবস্থা করতে চলেছে শিক্ষা পর্ষদ। পরীক্ষার হলে বৈধ পরীক্ষার্থী ছাড়া অন্য কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। পরীক্ষার হলে কোন পরীক্ষার্থী যাতে নকল করতে না পারে তার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। প্রত্যেকটি পরীক্ষা কেন্দ্রে, পরীক্ষার্থীদের প্রবেশ এবং বেরোনোর জায়গায় সিসিটিভি থাকবে। এবং বাধ্যতামূলকভাবেই এই cctv লাগাতে লাগাতে হবে।

তবে এই বছর টেট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বিরাট ব্যবধানে কমে গেছে। এর কারণ কিছুদিন আগেই সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ থেকে জানানো হয়েছে, প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষকতা করতে হলে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ডি. এড ডিগ্রি থাকতেই হবে। এক্ষেত্রে কারো যদি বি এড ডিগ্রি থাকে এবং তারা যদি টেট পরীক্ষায় বসতে চান, তাহলে কিন্তু কাজ হবে না। শুধুমাত্র বি . এড ডিগ্রি নিয়েই টেট পরীক্ষায় আবেদন করা যাবে না। আর তাই এই বছর টেট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে তিন লক্ষ দশ হাজারে। অথচ গতবছর টেট পরীক্ষায় বসেছিলেন প্রায় ছয় লক্ষ নব্বই হাজার পরীক্ষার্থী।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *