গিজার চালানোর সময় এই পাঁচটি ভুল কক্ষনোও করবেন না! নাহলেই বোমের মতন ফাটবে বাড়ির গিজার

গিজার চালানোর সময় এই পাঁচটি ভুল কক্ষনোও করবেন না! নাহলেই বোমের মতন ফাটবে বাড়ির গিজার

গিজার চালানোর সময়
এই পাঁচটি ভুল কক্ষনোও করবেন না!

এক্ষুনি বন্ধ করুন
এই ভুল কাজগুলো করা!

নাহলেই সর্বনাশ!
বোমের মতন ফাটবে বাড়ির গিজার!

আগুন লেগে ছারখার হবে
সমস্ত কিছু!

এই ৫টি ভুল কি কি ?
দেখুন –

১, ঠিক সময়ে গিজার ছাড়ুন – গিজার ব্যবহার করা যতটা উপকারী,,, ঠিক ততটাই বিপদজনক! অনেকেই বাথরুমে গিজার তো বসান ঠিকই, কিন্তু গিজার ব্যবহার করার সঠিক টাইম টেবিল জানেন না। অনেকেই স্নান করার আগে গিজার চালিয়ে স্নান করতে যান। এটি খুবই ভুল কাজ। গিজার চালানোর সঠিক সময় হলো স্নান করার ৩০ মিনিট আগে। যখনই আপনার গিজার ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়বে,, তার ঠিক ৩০ মিনিট আগে গিজার চালিয়ে বন্ধ করে নিন। এতে করে আপনি অনেক নিরাপদে থাকবেন। গিজার চলাকালীন স্নান করলে কিংবা অন্য কোনো কাজ করলে বিপদের আশঙ্কা সবথেকে বেশি থাকে।

২, গিজার থাকলে বাথরুমে ফ্যান রাখুন – যে বাথরুমে বা যেখানে গিজার বসাবেন,, সেখানে অবশ্যই একটি এডজাস্ট ফ্যান ইনস্টল করুন। কারণ গিজার থেকে বিউটিন এবং প্রোপেন নামের দুটি গ্যাস নির্গত হয়। যা কার্বন-ডাই-অক্সাইড তৈরি করে। ফলে অনেকক্ষণ গিজারের সংস্পর্শে থাকলে শরীরের ক্ষতি হয়। ফুসফুসের
চাপ পড়ে। তাই অবশ্যই বাথরুমে গিজারের পাশাপাশি একটি এডজাস্ট ফ্যান ইন্সটল করে রাখুন।

৩, গিজার এর ক্ষমতা যাচাই করুন – একটি গিজার কি পরিমান বিদ্যুৎ টানতে পারে সেটি আগে জেনে রাখা উচিত। অনেক সময় গিজার ফিটিং করার পর, চালাতে গিয়ে দেখা যায়, গিজারটি অনেক বেশি বিদ্যুৎ টেনে নিচ্ছে। অথচ সেই পরিমাণ বিদ্যুৎ এর জোগান দেওয়ার ক্যাপাসিটি আপনার নেই। এর ফলেই ঘটে বড়সড়ো অঘটন। শর্ট সার্কিট থেকে শুরু করে আগুন ধরে যাওয়ার ঘটনাও ঘটে।

৪, মনে করে গিজার বন্ধ করুন – মনে রাখবেন গিজার একটি বৈদ্যুতিক আইটেম। একে সঠিকভাবে চালু এবং বন্ধ না করলে, মর্মান্তিক পরিণতি ঘটতে পারে। অনেকেই গিজার চালানোর পর গিজার বন্ধ করতে ভুলে যান। এই ভুল মারাত্মক পরিণতি ডেকে আনে। গিজার সময়মতো বন্ধ না করলে, গিজার ফেটে যাওয়ারও সম্ভাবনা থাকে।

৫, শকের ঝুঁকি – গিজার এমন জায়গায় ইনস্টল করুন যেখানে, জল কিংবা ছোট বাচ্চারা পৌঁছাতে পারবে না। কারণ গিজারে জল কিংবা অন্য কিছু লাগল বিপদের আশঙ্কা থাকে। বিশেষ করে শিশুদের নাগালে গিজার থাকাটা একেবারেই নিরাপদ নয়।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *