বাংলায় মোটা টাকা ঢালবে আদানি! ট্রান্সপোর্টেশন ইন্ডাস্ট্রিতে আসতে চলেছে নতুন যুগ
বাংলায় মোটা টাকা ঢালবে আদানি!
ট্রান্সপোর্টেশন ইন্ডাস্ট্রিতে আসতে চলেছে নতুন যুগ!
শুরু হবে বাংলার বুকে
নতুন এক অধ্যায়!
বিনিয়োগে দুহাত ভরে টাকা ঢালেন আদানি। এবার বাংলাতেও মোটা টাকা ঢালছেন তিনি। এবার গৌতম আদানীর সংস্থা হাত মিলিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থার সাথে। সূত্রের খবর, এই দুই সংস্থার যৌথ উদ্যোগে পশ্চিমবাংলায় গড়ে উঠবে গাড়ি চার্জিং স্টেশন। সম্প্রতি পরিবেশ দূষণ কমাতে ও জ্বালানি খরচ সাশ্রয় করতে বৈদ্যুতিক গাড়ি ব্যবহারের দিকেই জোর দিচ্ছে কেন্দ্র। কেন্দ্রের মতই রাজ্য সরকারও একই পথে এগোচ্ছে। আর সেই লক্ষ্যেই মোট ১০৪টি চার্জিং স্টেশন গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য। সেই উদ্যোগ বাস্তবায়নের কাজও শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে এই চার্জিং স্টেশনগুলো কোথায় কোথায় তৈরি হবে, সে নিয়ে আলোচনা সম্পন্ন হয়েছে। বিদ্যুৎ সংবহন সংস্থা ও পর্যটন বিভাগের অধীনে পথসাথীর খালি জায়গায় এই স্টেশনগুলি তৈরি হবে।
আর এই সম্পূর্ন প্রকল্পটি বাস্তবায়নে বাংলার পাশে দাঁড়িয়েছে আদানি। আরো অন্যান্য বিনিয়োগকারীদের মধ্যে থেকে আদানি সঙ্গেই বোঝাপড়ার মাপকাঠি মিলে যায় রাজ্যের। আদানির সংস্থা টোটাল এনার্জিস এই প্রকল্পটির দায়িত্ব নিতে চলেছে। আদানি একটি ফরাসি সংস্থার সঙ্গে যৌথভাবে টোটাল এনার্জিস সংস্থাটি গড়ে তুলেছে।
সূত্রের খবর চার্জিং স্টেশন নির্মাণের জন্য সবচেয়ে বেশি সাড়া মিলেছে, দুর্গাপুর ও হলদিয়ায়। এছাড়াও চার্জিং ষ্টেশনের ডিমান্ড আরও বেশি দেখা যাচ্ছে হাওড়া, বজবজ , ঘাটাল, শালবনী, কাটোয়া, কাঁচরাপাড়া, আসানসোল, চন্দ্রকোন, ইসলামপুরের মতন জায়গায়। এখান থেকেই বোঝা যাচ্ছে রাজ্যে চার্জিং স্টেশন তৈরি হলে চাহিদায় ভাটা পড়বে না। বরং ভালোই লাভ জনক হবে। ভবিষ্যতে বৈদ্যুতিক গাড়িই হবে দেশের ভবিষ্যৎ। দুষণহীন পরিবেশ আর অত্যাধুনিক জীবনযাত্রার ভরসা হয়ে উঠবে এই গাড়ি।
Leave a Reply