প্রত্যেক পুরুষের এই ৫টি ফল খাওয়া উচিত! টানা ৫ দিন খেলেই হবেন, পুরুষ থেকে মহাপুরুষ
প্রত্যেক পুরুষের এই ৫টি ফল
খাওয়া উচিত!
টানা ৫ দিন খেলেই হবেন,
পুরুষ থেকে মহাপুরুষ,
স্বামী থেকে মহা স্বামী!
এই ৫ ফলেই জব্দ হয়
পুরুষের ৫ গোপন রোগ!
এগুলো খেলে বাবা হওয়ার
স্বপ্ন আটকানো যাবে না!
দেখুন তো এই ৫টি ফল কি কি –
১, ব্লু বেরি – এই ফল পুরুষ মানুষের সেরা বন্ধু। এটি খেতেও অত্যন্ত সুস্বাদু। যদি কোনও পুরুষ রোজ এক মুঠো করে ব্লুবেরি খায়, কিছুদিনের মধ্যেই তিনি পরিবর্তন দেখতে পাবেন। ব্লুবেরিতে ভিটামিন এ, বি, সি এবং কে থাকে। এছাড়াও ব্লুবেরিতে থাকে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা পুরুষের ঝুলে পরা ত্বক টানটান রাখে। পুরুষ মানুষের বয়সের ছাপকে মুছে দেয়।
২, আঙ্গুর – আঙ্গুর ফল টক এই গল্প তো অনেকেই শুনেছেন। এবার এই টক আঙ্গুরকেই পুরুষের শক্তি বলেই মানছে চিকিৎসা বিজ্ঞান। চিকিৎসকরা বলছেন, টক আঙ্গুর পুরুষদের রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। নানা ধরেনের কাজের চাপের ছেলেদের রক্তচাপ সবসময় বেশি থাকে। আর এক্ষেত্রে জাদুর মতো কাজ করে আঙ্গুর।
৩, খেজুর – খেজুরের পুষ্টিগুণ পুরুষ ও মহিলা উভয়ের জন্যই জরুরি। তবে পুরুষদের এই ফল বেশি করে খেতে বলা হচ্ছে। খেজুর শারীরিক ও মানসিকভাবে শক্তিবর্ধক। খেজুর পুরুষ মানুষের প্রাণশক্তিকে বাড়িয়ে তোলে। অনেক সময় পুরুষেরা, নানা রকম পুষ্টিগুণের অভাবে পরিবার পরিকল্পনা করতে সক্ষম হন না। এইক্ষেত্রে খেজুর অনেক উপকারী। কারণ খেজুরে রয়েছে খনিজ, আয়রন, ক্যালসিয়াম, চিনি, পটাশিয়াম জাতীয় অনেক কার্যকরী উপাদান। এগুলো খেলে পুরুষের পক্ষে পরিবার পরিকল্পনা অর্থাৎ বাবা হতে সুবিধা হয়।
৪, কুমড়োর বীজ – পুরুষ দেহে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপাদান কুমরোর বীজ। পুরুষের ওজন বাড়াতে, শক্তি বাড়াতে কুমড়োর বীজের কোনও বিকল্প নেই। কুমড়োর বীজ পুরুষদের প্রস্টেট স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। প্রস্টেট গ্রন্থিকে শক্তিশালী করে। পুরুষের বংশবৃদ্ধি ক্ষমতা বাড়াতে রোজ পাতে কুমড়োর বীজ রাখুন।
৫, লবঙ্গ – প্রত্যেক বিবাহিত পুরুষের প্রতিদিন একটি করে লবঙ্গ খাওয়া উচিত। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকেরা। পুরুষ দেহে লবঙ্গের উপকারিতা জানলে আপনি অবাক হবেন। লবঙ্গ শুধু সর্দি-কাশিতে কাজে লাগে এমনটা নয়। পুরুষ মানুষের বহু জটিল জটিল রোগ সারিয়ে তোলে লবঙ্গ। লবঙ্গ পুরুষের শরীরে টেস্টোস্টনের মাত্রাকে বাড়িয়ে তোলে। বাবা হতে গেলে এই টেস্টোস্টনের প্রয়োজন পড়ে। লবঙ্গে অ্যান্টিফাঙ্গাল, অ্যান্টি
ব্যাকটেরিয়াল , অ্যান্টি ভাইরাল, অ্যান্টিইনফ্লামেন্টরি , অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিকার্সিনোজেনিকের মতন অনেক উপকারী বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
Leave a Reply