ওয়ো রুমে ঢোকার আগে ১০ বার ভাবুন! এখন থেকে ওয়ো রুমে ফুর্তি করার দিন শেষ, লাগু হল বাঘা বাঘা ৭টি নিয়ম

ওয়ো রুমে ঢোকার আগে ১০ বার ভাবুন! এখন থেকে ওয়ো রুমে ফুর্তি করার দিন শেষ, লাগু হল বাঘা বাঘা ৭টি নিয়ম

এবার ওয়ো রুমে ঢোকার আগে
১০ বার ভাবুন!

এখন থেকে ওয়ো রুমে
ফুর্তি করার দিন একেবারেই শেষ!

ওয়ো রুমে লাগু হল
বাঘা বাঘা ৭টি নিয়ম!

যা শুনলে বাপ বাপ করে পালাবে
ওয়ো প্রেমীরা!

এবার থেকে এই নিয়মগুলো না মানলে
টাকা দিয়েও ঢোকা যাবে না ওয়ো রুমে!

হঠাৎ ওয়ো রুমে হলোটা কি!

ওয়ো নিয়ে মানুষের মনে কৌতূহলের অন্ত নেই। আজকাল সব জায়গায় ওয়ো হোটেলের রমরমা। বর্তমানে গোটা দেশেই ওয়ো তাদের ব্যবসা বিস্তার করেছে। অবশ্য এই ওয়ো নিয়ে মানুষের মনে নানা রকম ইম্প্রেশন রয়েছে। আসলে অন্যান্য হোটেলের চেয়েও ওয়োতে অনেক দিক থেকেই ছাড় থাকে। ফলে ওয়োতে নানা ধরনের অবৈধ কর্জকপালের কান্ড কীর্তি শোনা যায়। দেহ ব্যবসা থেকে শুরু করে নানা ধরনের অনৈতিক কাজের আঁতুড়ঘর হয়ে উঠছে ওয়ো রুমগুলো। তাই এবার ওয়ো রুমের বাড় বাড়ন্ত রুখতে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে প্রশাসন। যা শুনলে কাপলদের মাথায় হাত পড়বে। কারণ এতদিন অল্প বয়সী কিশোর কিশোরীরা মনের আনন্দে যখন খুশি ওয়োতে চলে যেত। এখন সেটা হবে না। দেখুন ওয়ো হোটেলের নতুন নিয়মগুলো –

১, এবার থেকে প্রতিটি ওয়ো হোটেলের ম্যানেজারকে অনেক বেশি কঠোর হতে হবে। হোটেলে থাকার আইনত নিয়ম-কানুন ভালোভাবে মানতে হবে। অর্থের বিনিময়ে অবৈধ কাজে সাড়া দেওয়া যাবেনা।

২, প্রতিটি ওয়ো হোটেলে উচ্চমানের সিসিটিভি বসাতে হবে। রুমের বাইরেও সর্বক্ষণ সিসিটিভি থাকতে হবে। রুমের মধ্যে কারা প্রবেশ করছে, কতক্ষণ থাকছে সমস্ত হিসেব হোটেল ম্যানেজমেন্টকে রেকর্ড রাখতে হবে।

৩, হোটেলের রুমে যারা থাকছেন তাদের সম্পূর্ণ বিবরণ নিতে হবে।

৪, ওয়ো রুমে কোন অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে কোনও মধ্যবয়সী পুরুষের সঙ্গে এলে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশকে অবগত করতে হবে।

৫, টিনেজ বয়সী ছেলেমেয়েরা ওয়ো রুমে থাকতে চাইলে তাদের বৈধ প্রমাণপত্র সংগ্রহ করতে হবে।

৬, অপ্রাপ্তবয়স্ক কাউকে ওয়ো রুম ভাড়া দেওয়া যাবে না।

৭, ওয়ো রুমে থাকতে আসা কারো আচরণে সন্দেহ হলে অবশ্যই পুলিশকে জানাতে হবে।

এ সমস্ত নিয়মকানুন মানলে তবেই ওয় রুমে নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন। যদি নিয়মের হেরফের হয় সেক্ষেত্রে পুলিশের খপ্পরে পড়তে হবে।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *