Head:- প্রতিরাতে স্ত্রীয়ের সাথে এই বিশেষ খেলায় মত্ত থাকেন গৌতম আদানি! জানেন কি এই খেলা, জানুন বিস্তারিত
Focus
হাজারও ব্যস্ততার মাঝে স্ত্রীয়ের
সাথে রাতে এই বিশেষ
খেলা খেলেন আদানি !
যতই কাজ থাকুক
রাতে ঠিক সময়
বের করে নেন তিনি !
রাত ১১ টার পর তিনি
ব্যস্ত থাকেন এই খেলা নিয়ে !
জানেন,
কি এই বিশেষ খেলা ?
কেনই বা এই খেলার প্রতি এত আকৃষ্ট শিল্পপতি?
কারন জানলেন চমকে
উঠবেন আপনিও!
Body:- ভারতীয় ধনকুবের গৌতম আদানির নাম সকলেরই জানা। দেশ তথা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে রয়েছে তার ব্যবসা। পরিসংখ্যান অনুযায়ী তিনি ভারতের দ্বিতীয় সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। গোটা পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ 10 ধনীর তালিকাতেও রয়েছে তার নাম। নানান অংশে ছড়িয়ে রয়েছে তার ব্যবসার সাম্রাজ্য। বিশেষত শেষ কয়েক বছরে তার ব্যবসার বৃদ্ধি নজর কেড়েছে সকলের। আদানিকে সেলফ-মেড কোটিপতিও বলা হয়। যিনি নিজের মতো করে এত বড় সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন।
তবে আদানির এই জার্নি সহজ ছিল না। ধীরে ধীরে নিজের এই ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য গড়ে তোলেন তিনি। সেই সময় তার পাশে ছিলেন স্ত্রী প্রীতি আদানি। এককথায় তার এই এত বড় ব্যাবসায় তার স্ত্রীয়ের অবদানও অনস্বীকার্য। প্রীতির নেতৃত্বেই ২০১৮-১৯ সালে আদানি গোষ্ঠীর সিএসআর বাজেট ছুঁয়েছিল ১২৮ কোটি টাকা। ২০১৭-১৮ সালে এই অঙ্কটা ছিল ৯৫ কোটি টাকা। আর তাই আজও স্ত্রীর সঙ্গে সময় কাটাতে পছন্দ করেন গৌতম আদানি, স্ত্রীকে দেন বিশেষ সময়। সব ব্যস্ততা সেরে রাতে বাচ্চাদের মতন এক খেলা খেলেন স্ত্রী এর সাথে। যেই খেলায় অবশ্য প্রায়শই স্ত্রী এর কাছে পরাজিত হন তিনি। মজার এই খেলার নাম জানলে হাসি পাবে আপনারও। আসুন জেনে নিই কি সেই খেলা।
এই প্রসঙ্গে আদানি তিনি বলেন, “বন্ধুদের মধ্যে ‘তুফানি’ নামে পরিচিত তার একটি প্রিয় খেলা রয়েছে। যেটি তিনি তাঁর স্ত্রীর সাথে খেলতে পছন্দ করেন। বিশেষ এই খেলাটির নাম হল “রামি পাপলু”। যাকে ম্যারেজ রামিও বলা হয়। মূলত, এই খেলাটি দীপাবলি এবং যেকোনো পার্টির সময়ে পরিবার ও বন্ধুদের সাথে খেলা হয়।”
তিনি আরও বলেন “এই গেমটি খেলতে কমপক্ষে ২ জন খেলোয়াড় প্রয়োজন। এছাড়াও, এই গেমটিতে ওয়াইল্ড কার্ড জোকারও ব্যবহার করা হয়। এর মোট ৩ টি বিশেষ অংশ রয়েছে। সেইগুলি হল উপলু, নিচলু এবং পাপলু। এগুলির সাহায্যেই খেলতে হয় এই খেলা।”
ভাবলেও অবাক লাগে প্রতি রাতে এত বড় একজন মানুষ রাত ১১ টার মধ্যে তাঁর সমস্ত কাজ শেষ করেন , শুধুমাত্র স্ত্রীর সাথে রামি পাপলু খেলবে বলে।
Leave a Reply