Head:- এই ৪ টি খাবার খেলেইবারোটা বাজবে কিডনির ! জানুন বিস্তারিত
Focus
সাবধান!
এই ৪ টি খাবার খেলেই
বারোটা বাজবে কিডনির!
পাথর সৃষ্টি হবে
যকৃতের ভেতর!
বাচ্চা – বয়স্ক
কেও পাবেন না নিস্তার !
দূরারোগ্য রোগে
ভুগবেন আপনি!
জানেন,
কি এই ৪ টি খাবার ?
কেনই বা এগুলোই ক্ষতিকারক কিডনির জন্য ?
জানুন বিস্তারিত…
Body:- কিডনি, মানবশরীরের অন্যতম গুরুতবপূর্ণ একটি অঙ্গ। এককথায় কিডনি শরীরের নীরব প্রতিষেধক। যে শরীরের সকল বর্জ্য পদার্থকে নিষ্কাশিত করে শরীর থেকে। কিডনি ছাড়া বাঁচা অসম্ভব। তবে আমাদের নানান গাফিলতি প্রভাব ফেলে কিডনির ওপর। অতিরিক্ত চাপ সহ্য করতে পারে না শরীর। তখনই শুরু হয় কিডনি নষ্ট হওয়া। হঠাৎ করেই একদিনে খারাপ হয় না কিডনি। ধীরে ধীরে কিডনি জানান দেয় তার খারাপ হবার। আর এই কিডনির সবচেয়ে বড় একটি রোগ হল কিডনিতে স্টোন বা পাথরের সৃষ্টি। এর ফলে বহু রোগী কষ্টে জীবন কাটান। তবে জানেন কি পথচলতি কিছু খাবারের ফলেই স্টোনের সৃষ্টি হয় কিডনিতে। আসুন এক নজরে দেখে নিই সেই সকল খাবার।
১. সফট ড্রিংকস
গরমকালে অনেকেরই প্রিয় এই সফট ড্রিংকস। এর একটি চুমুকে অনেকটাই শান্তি মেলে। তবে এই সফট ড্রিংকসই ডেকে আনতে পারে চরম বিপদ। এই সোডা ড্রিংকসগুলিতে থাকে ফসফরিক অ্যাসিড। এতে থাকা ফসফেট শরীরের জন্য বিপদজ্জনক। এটি কিডনিতে পাথর তৈরি করতে পারে। তাই এর থেকে সংযত থাকাই শ্রেয়।
২. ভিটামিন C
হ্যাঁ ঠিকই শুনছেন অত্যাধিক ভিটামিন সিও ক্ষতিকারক কিডনির জন্য। আসলে এই ভিটামিন শরীরের একটি অপরিহার্য উপাদান। নানান ক্ষেত্রে শরীরের ভিটামিনের প্রয়োজন হয়। কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত ভিটামিনও শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তেমনই হল ভিটামিন সি। প্রতিদিন ৫০০ মিলিগ্রামের বেশি ভিটামিন সি গ্রহণ করা উচিত নয়। এটি অতিরিক্ত গ্রহণ করলে এতে থাকা অক্সালেট থেকে পাথর তৈরি হতে পারে কিডনিতে।
৩. প্রাণীজ প্রোটিন
অতিরিক্ত প্রাণীজ প্রোটিন ক্ষতিকারক কিডনির জন্য। বিশেষত লাল মাংস, সি ফুড যথেষ্ট ক্ষতিকারক শরীরের জন্য। এতে থাকা প্রোটিন শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় ও সাইট্রেটের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। আর এই ইউরিক অ্যাসিড কিডনিতে পাথরের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। তাই এই ধরনের খাবার না খাওয়াই ভালো।
৪. সোডিয়াম
নুন ছাড়া খাদ্য অসম্পূর্ণ। কিন্তু অত্যাধিক নুনও ক্ষতিকারক কিডনির জন্য। এটি সোডিয়াম ও ক্যালসিয়াম তৈরি করতে সাহায্য করে। তবে এর প্রভাব বেশি হলে কিডনিতে পাথর সৃষ্টি করে। তাই পাতে নুন ও বাজার চলতি ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন।
Leave a Reply