জানেন অল্প বয়সে বিয়ে করলে কোন ৫টি সুবিধা পাওয়া যায়?

জানেন অল্প বয়সে বিয়ে করলে কোন ৫টি সুবিধা পাওয়া যায়?

জানেন অল্প বয়সে বিয়ে করলে
কোন ৫টি সুবিধা পাওয়া যায়?

বেশি বয়সে বিয়ে করলে কিন্তু
এই ৫টি সুবিধা পাবেন না!

এই সুবিধাগুলো বদলে দেয় দাম্পত্য জীবন!
বাড়িয়ে দেয় সাংসারিক সুখ শান্তি!

এই ৫টি সুবিধা কি কি?
যা না জানলে জীবনটাই বৃথা

বিয়ে জীবনের অনেক বড় একটি সিদ্ধান্ত। এই একটি সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করে দুটি মানুষের জীবন। তবে অনেকেই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে ভুল করে বসেন। যেমন কেউ কেউ মনে করেন টাকা পয়সা জমিয়ে, বয়স বাড়িয়ে তারপর বিয়ে করবেন। কিন্তু এটা মোটেও ভালো সিদ্ধান্ত নয়। সম্পর্ক বিশারদেরা জানাচ্ছেন, বেশি বয়সে কখনোই বিয়ে করতে নেই। বিয়ে করার উপযুক্ত সময়সীমা থাকে ৩০ বছরের আগে। ছেলে হোক বা মেয়ে ৩০ এর আগে বিয়ে করে নেওয়াটা সবচেয়ে মঙ্গলজনক। ৩০ পেরোনোর আগে বিয়ে করলে ৫টি সুফল আপনি অনায়াসেই পাবেন। যা আপনার জীবনকে সহজ সরল করে তুলবে। এক নজরে দেখুন এই ৫ টি সুফল কি কি –

১, ভরপুর ভালোবাসা – ৩০ বছরের আগে বিয়ে করলে দাম্পত্য জীবনে ভরপুর ভালোবাসা থাকে। কারণ ৩০ বছরের পর ধীরে ধীরে মানুষের মধ্যে অনুভূতি কমতে থাকে, আবেগের থেকেও গাম্ভীর্য বেশি দেখা যায়। তাই ৩০ বছরের আগে বিয়ে করাটাই উত্তম।

২, সাংসারিক জীবনে সময় দেওয়া – অল্প বয়সে বিয়ে করলে সংসারে অনেক বেশি সময় দেওয়া যায়। সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত করা যায়।

৩, সন্তানের ভালো বাবা মা হওয়া – ৩০ বছরের আগে পর্যন্ত প্রতিটি মানুষের শরীরে অন্যরকম একটা এনার্জি থাকে। এই সময়টি পরিবারে নতুন অতিথি আনার সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। এছাড়াও এই সময় সন্তানের ভালো বাবা মা হয়ে ওঠার সুযোগ থাকে। এই বয়সে সন্তানকে ভালো করে সময় দেওয়া যায়।

৪, মানসিক শান্তি পাওয়া – অনেক সময় ৩০ পেরিয়ে গেলে বিয়ের বয়স নিয়ে কথা শুনতে হয়। সমাজে এবং পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে বয়স সংক্রান্ত তীর্যক মন্তব্য শুনতে হয়। তাই ৩০ এর আগে বিয়ে করলে বিয়ের বয়স নিয়ে আর কোনো চিন্তা থাকে না। একই সাথে মানসিক চাপও লাঘব হয়।

৫, পরিবারের প্রতি দায়বদ্ধতা – মানুষের জীবনে বিভিন্ন স্তর থাকে। যা বয়সের সাথে সাথে বিভাজিত হয়। যেমন, ২০ থেকে ২৫ বছর হল জীবনকে তৈরি করার সময়। এরপর ২৬ থেকে ৩৫ বছর সাংসারিক কাজে ব্যয় করার সময়। এর পর ধীরে ধীরে মানুষ বিশ্রামের দিকে ঝোঁকে। তখন মানুষ কাঁধ ভর্তি দায়িত্ব পালন করতে পারে না। তাই ৩০ বছরের আগেই বিয়ে করে নেওয়াটা সবচেয়ে মঙ্গলজনক। এতে করে বিয়ের পর সংসারের দায় দায়িত্ব সম্মানের সঙ্গে পালন করা যায়।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *