কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর আগেই ঘরে রাখুন ৫ টি জিনিস!যা না রাখলেই সর্বনাশ, রুষ্ট হবেন মা লক্ষ্মী

কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর আগেই ঘরে রাখুন ৫ টি জিনিস!যা না রাখলেই সর্বনাশ, রুষ্ট হবেন মা লক্ষ্মী

কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর আগেই
ঘরে রাখুন ৫ টি জিনিস!

মা লক্ষ্মীর খুবই প্রিয়
এই ৫ টি জিনিস!

যা না রাখলেই সর্বনাশ!
রুষ্ট হবেন মা লক্ষ্মী!
অভিশাপে ছারখার হবে সংসার!

এগুলো ঘরে দেখলেই
খুশি হন লক্ষ্মী ঠাকুর!

এই ৫ টি জিনিস কি কি?
এক নজরে দেখুন

সামনেই কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো। বাংলার প্রতিটি ঘরে ঘরে আড়ম্বরের সাথে পালিত হয় এই পুজো। কোজাগরী লক্ষ্মীকে ধন সম্পদের দেবী বলা হয়। বাঙালি নারীদের কাছে কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো খুবই গুরুত্বপূর্ন। কেউ কেউ ঘরোয়াভাবে এই পুজো সম্পন্ন করেন, আবার কেউ কেউ মণ্ডপে এই পুজো করে থাকেন। তবে অন্যান্য লক্ষ্মী পুজোর থেকেও কোজাগরী লক্ষ্মী পুজোর মাহাত্ম্য অনেক বেশি। ভক্তিভরে যদি কেউ কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো করে থাকেন, তাহলে তাদের ভাগ্যে মা লক্ষ্মীর বিশেষ কৃপা জোটে। শাস্ত্র মতে কোজাগরী লক্ষ্মী পুজোয় বাড়িতে ৫টি জিনিস এনে রাখলে মা লক্ষ্মীর কৃপা বর্ষণ হয়। এই ৫টি জিনিস মা লক্ষ্মীর সবচেয়ে প্রিয়। এগুলো বাড়িতে রাখলে মা লক্ষ্মী প্রসন্ন হন। ভক্তের সমস্ত মনোবাঞ্ছা পূর্ন করেন। এক নজরে দেখুন কোন ৫টি জিনিস বাড়ি এনে রাখার কথা বলা হয়েছে –

১, ধানের শিষ – মা লক্ষ্মীর খুবই পছন্দের একটি বস্তু। যা ঘরে রাখলে মা লক্ষ্মীর কৃপায় ধন, সম্পদের অভাব থাকে না। কোজাগরী লক্ষ্মী পুজোয় চেষ্টা করুন বাড়িতে ধানের শিষ এনে রাখার।

২, পান – এটি মা লক্ষ্মীর অন্যতম পছন্দের একটি খাওয়ার জিনিস। এছাড়াও যে কোনো মাঙ্গলিক কাজে পান লাগে। কোজাগরী লক্ষ্মী পুজোতেও পান রাখলে মা লক্ষ্মী দু হাত ভরে আশীর্বাদ দেন।

৩, কাঁচা হলুদ – বাড়ি থেকে অশুভ ও অলক্ষ্মী বিদায় করতে কাঁচা হলুদের ভূমিকা অপরিসীম। কাঁচা হলুদ মা লক্ষ্মীর খুব প্রিয়। তাই কোজাগরী পুজোর আগেই বাড়িয়ে কাঁচা হলুদ আনুন।

৪, নারিকেল নাড়ু – লক্ষ্মী পুজো মানেই নাড়ু। নাড়ু ছাড়া লক্ষ্মী পুজো কল্পনা করাও অসম্ভব। লক্ষ্মীর প্রিয় প্রসাদ নাড়ু। তাই চেষ্ঠা করুন মায়ের ভোগের থালায় নাড়ু রাখার।

৫, বেলপাতা – শাস্ত্র মতে মা লক্ষ্মীকে তুষ্ট করতে বেল পাতার ভূমিকা অপরিসীম। কোজাগরী লক্ষ্মী পুজোয় হোম যজ্ঞ করার সময় অবশ্যই বেলপাতা ব্যবহার করুন।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *