বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দুর্গা মন্দির এটি! এই মন্দিরের প্রসাদ খেলে দূরে পালায় নার্ভের দোষ, ভারতেই আছে এটি
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী
দুর্গা মন্দির এটি!
রয়েছে ভারতেই!
যার ধারে কাছে নেই
আর কোনো মন্দির!
এখানকার প্রসাদী ছাই খেলেই
সেরে যায় সমস্ত রোগ!
কেটে যায় নার্ভের দোষ!
বিবেকানন্দ থেকে নাসা
সবাই মাথা ঠেকিয়েচেন এই মন্দিরে!
ভারতের কোথায় আছে এই মন্দির?
Body:- বিশ্বাসে মেলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর। ঠিক তেমনই হল এই দুর্গামন্দির। ভারতের এই মন্দিরের কাহিনী সত্যি অবিশ্বাস্য। গোটা বিশ্বের কাছে এই মন্দির আজও এক বিস্ময়। বিশেষ এই মন্দির চোখ এড়ায়নি স্বামী বিবকানন্দেরও। তিনি স্বয়ং ধ্যানও করেছিলেন এই মন্দিরে। এমনকি নিজের বইতেও এই মন্দিরের উল্লেখ করেন তিনি। হিমাচল প্রদেশের আলমোড়ার কাসারগড়ের অবস্থিত এই দূর্গমন্দিরের রয়েছে নানান কাহিনী।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৮,৬০০ ফুট উচ্চতায় পাইন ও দেবদারুর মাঝে এই মন্দির। দূর থেকে দেখলে গায়ে কাঁটা দেয়। এখনের মানুষদের বিশ্বাস দেবী কাসারের আশীর্বাদেই নাকি মুক্তি মেলে সব থেকে। প্রত্যেক পূর্ণিমায় নাকি পায়ে নূপুর পড়ে দেবী ঘুরে বেড়ান এই অঞ্চলে। পাহাড়ের মাঝে মন্দিরের ভেতর এক গুহায় অবস্থান করেন দেবী। অষ্টভূজা সিংহবাহিনী দেবীর মূর্তি দেখেলেও প্রভাবিত হবেন আপনি। এই গর্ভগৃহে সর্বদা জ্বলছে আগুন। এই পবিত্র হোমকুন্ডের
আগুনের ছাইতেই সেরে যায় মানসিক রোগ ।
২০১৩ সালে এই মন্দিরে আসেন মার্কিন nasa-র বিজ্ঞানীরা। কারন, এই জায়গাটি ভ্যান অ্যালেন রেডিয়েশনের অন্তর্গত অর্থাৎ এই অঞ্চলে একই সাথে ভুচৌম্বকীয় ও মহাজাগতিক রশ্মির মিলিত শক্তির দেখা মেলে। সেই কারনেই এই অঞ্চলে রয়েছে এক বিশেষ এনার্জি। তবে, স্থানীয়দের মতে এই সবই মায়ের আশীর্বাদ। এই মন্দির থেকে মাত্র ১ কিলোমিটার দূরেই রয়েছে এক শক্তিপীঠ কালিপীঠ। বিশেষ এই পীঠে মা কালীর সঙ্গে পূজিত হন মা লক্ষী ও সরস্বতী। স্কন্দ পুরাণ অনুযায়ী, এই মন্দির তৈরি করেছিল যক্ষ ও গন্ধর্বরা। আবার ভাগবত পুরাণ অনুযায়ী এই স্থানেই নাকি দেবী কৌশিকী বধ করেছিলেন শুম্ভ ও নিশুম্ভকে।
Leave a Reply