সংসারে মঙ্গল চাইতে
বিয়ে করুন ৬টি গুণসম্পন্ন মহিলাকে
সংসারের মঙ্গল চাইলে স্ত্রীর মধ্যে খুঁজুন ৬টি বিশেষ গুণ, যা থাকলেই স্বামীর জীবনের সমস্ত দুঃখ, দুর্দশা দূর হয়
বিয়ের আগে অবশ্যই
পরীক্ষা করে দেখুন
এই গুণগুলো থাকলেই
স্ত্রী হয় মা লক্ষ্মী!
সংসারে অভাব থাকে না
স্বামীর জীবনের সমস্ত দুঃখ, দুর্দশা দূর হয়
ধন, দৌলতে ভরে ওঠে ঘর দুয়ার
চাণক্যের গোপন ডায়েরিতেই মিলেছে
স্ত্রীর ৬টি গুণ
কথায় বলে সংসার সুখী হয় রমণীর গুনে। তবে রমণীই যদি হয় অসৎ, চরিত্রহীন তখনই সংসারে নেমে আসে অশান্তির কালো মেঘ। জ্বালা – যন্ত্রণায় ভরে ওঠে জীবন। তবে বিবাহের আগে অনেকেই বোঝেন না কে সৎ আর কে অসৎ। কথায় আছে না, ‘নারী চরিত্র বেজায় জটিল যায় না সহজে বোঝা।’ এও খানিকটা তাই। তবে এই বিষয়ে পথ দেখিয়েছেন আচার্য চাণক্য। তার বিখ্যাত চাণক্য নীতিতে রয়েছে এর বিষদ বিবরণ। আসুন জেনেনি চাণক্যের সেই বাণী যা চিনিয়ে দেবে চরিত্র ও চরিত্রহীনা নারীর পার্থক্য।
১. শান্ত মহিলা
কথায় আছে ‘শান্ত নারী লক্ষ্মীর রূপ’। চাণক্যও একই কথা বলেছেন। তার নীতি অনুযায়ী “যে নারীর আচার-আচরণ ধীর স্থির ও ভদ্র হয়, তার পরিবারে কখনও আসে না দুঃখ। এমন আচরণের মহিলারা সর্বদাই তার পরিবারের কল্যাণের কথা চিন্তা করে। সুখে ভরে যায় তার স্বামীদের জীবন।
২. ধার্মিক নারী
কথাতেই আছে, ধর্মই শিক্ষা ধর্মই নীতি। ঠিক তেমনই যে নারী ধর্ম অনুসরণ করে তিনি সর্বদা ভালো কাজে লিপ্ত হন। এই প্রসঙ্গে চাণক্য বলেছেন- “এই ধরনের মহিলারা তাদের সন্তানদেরকে সংস্কৃতিবান করে তোলে, ভালো শিক্ষা দেয়। এরা শুধু পরিবারেরই নয় বহু প্রজন্মের কল্যাণ করেন।”
৩. ধৈর্য্যই বড় গুণ
হাল না ছাড়ার আরেক নামই জীবন। আর একজন আদর্শ নারীর ক্ষেত্রেও এই গুণ থাকা আবশ্যক। চাণক্যের মতে, ” যে মহিলারা শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত ধৈর্য রাখেন, তাঁরাই সংসারের যুদ্ধে জয়ী হন। ফলে তার সুফল পেতে দেরি হয় না তাঁদের স্বামীদের। আর এর দ্বারাই এঁদের স্বামীরা হয়ে ওঠেন ভাগ্যবান।”
৪. শারীরিক গঠনের পার্থক্য
হ্যাঁ শুনে খানিকটা অদ্ভুত লাগলেও এটাই সত্যি! নানান শারীরিক গঠনের মাধ্যমেও সম্ভব নারী চরিত্র বোঝা। এই প্রসঙ্গে চাণক্য বলছেন, “যে মহিলার পা নিচের দিক সরু হয় আর উরু খুব মোটা হয় তারা পরিাবরের জন্য খুব অশুভ হয়৷” অর্থাৎ এক কথায় ভারী পায়ের মেয়েরা শুভ হয় পরিবারের জন্য।
৫. মিষ্টিভাষী মহিলা
সংসারের হাল থাকে মহিলার হাতে। আর এই মহিলাকেই সামলাতে হয় চতুর্দিক। সেই কারণেই ধীর- স্থিরতা ও মিষ্টিভাষী হওয়া আবশ্যক এক মহিলার জন্য। এই নিয়ে আচার্য চাণক্যের বাণী, “একজন পুরুষের স্ত্রী যদি মিষ্টিভাষী হন, তাহলে পৃথিবীতে তার চেয়ে ভাগ্যবান আর কেউ নেই। পাশাপাশি, এই গুণের অধিকারী মহিলারা আত্মীয় বা প্রতিবেশী সকলের সাথেই সুসম্পর্ক বজায় রাখেন।”
Leave a Reply