Blood

ব্লাড সুগার থেকে কোলেস্টেরল

হৃদপিন্ডের সমস্যা থেকে স্থুলতা

কঠিন থেকে কঠিনতর ব্যাধি

নিমেষেই নির্মূল হবে এই ফলের রসে

এই কমদামী ফলের রস খেলেই যেকোনো সমস্যা নিমিষে যাবে মিটে

জানেন কোন ফলের কথা হচ্ছে ?

 

 

সুস্থ শরীরের জন্য দরকার স্বাস্থ্যকর জীবন। আর এই স্বাস্থ্যকর জীবন তখনই হবে যখন হবে জীবনযাত্রা ভালো।শরীরে প্রোটিন কার্বোহাইড্রেট ফ্যাটের সমতা বজায় রাখার মাধ্যমে সুস্থ দেহের অধিকারী হওয়া সম্ভব। তার জন্য দরকার সঠিক ডায়েট। । তবে বর্তমানে উন্নত জীবন যাপনের ফলস্বরূপ প্রত্যেকেই শিকার হন জটিল ব্যাধির। তার মধ্যে হাই ব্লাড সুগার কোলেস্টেরলের মত সমস্যা রয়েছে প্রত্যেক দশ জনের মধ্যে সাতজনের। আর এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতেই প্রতি মুহূর্তে ওষুধ খরচাতেই বেরিয়ে যাচ্ছে হাজার হাজার টাকা। তবে আপনি জানলে অবাক হবেন আপনার হাতের নাগালেই রয়েছে এমন এক ফল যে ফল কাজ করবে অমৃতের মত । এই ফলের রস খেলেই যাবতীয় সমস্যা হবে দূর। হাই কোলেস্টেরল হোক কিংবা ব্লাড সুগার এই ফলের রস কাজ করবে জাদুর মত যার দামও একেবারে হাতের নাগালে। কথা হচ্ছে পেয়ারার। চিকিৎসকদের মতে পেয়ারা রসে রয়েছে ভিটামিন সি ছাড়াও ফাইবার যা শরীরে একাধিক সমস্যা মেটাই

 

সুগার কমায় জাদুকরী:

হাই সুগার একটি জটিল অসুখ। এই রোগকে বাগে না আনতে পারলে কিডনি, লিভার, হার্ট এবং চোখ সহ একাধিক অঙ্গের ক্ষতি হতে পারে। তাই তো যেন তেন প্রকারেণ সুগার কন্ট্রোল করতেই হবে। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে পেয়ারার জুস। তাই ডায়াবিটিস রোগীরা সুস্থ থাকার ইচ্ছে থাকলে নিয়মিত এই পানীয় গলায় ঢালুন। আশা করছি, এতেই মিলবে সুফল।

হার্টের সমস্যা নিরাময় :

আপনি জানলে অবাক হবেন হার্টের যেকোনো ধরনের সমস্যা নিরাময় করতে পিয়ারার ভূমিকা অপরিসীম। পেয়ারার রসে রয়েছে এমন একাধিক উপাদান যা হার্টের যে কোনো রকম সমস্যা নিরাময় করতে সক্ষম।এই ফলে মজুত রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম যা কিনা ব্লাড প্রেশার এবং কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখার কাজে সিদ্ধহস্ত। আর এই দুই মারণ অসুখকে বশে রাখতে পারলে যে অনায়াসে হার্টের রোগের ফাঁদ এড়ানো যাবে, তা তো বলাই বাহুল্য!

 

স্থুলতা কমাতে যাদুকরী পেয়ারা;

উন্নততর জীবনের সাথে সাথে বর্তমানে অস্বাস্থ্যকর জীবন প্রায় প্রত্যেক মানুষেরই। যথারীতি ফলস্বরূপ অহেতুক ওজন বাড়ার সমস্যায় ভুগছে একাধিক মানুষ। সেক্ষেত্রে দাঁড়িয়ে এই পেয়ারার ভূমিকাই অপরিসীম । বিভিন্ন ডায়েটিশিয়ানরা পরামর্শ দেন। ডায়েট চার্টে পেয়ারা রাখার। পেয়ারায় ওজন কমাতে সাহায্য করে টোটকা মত।

 

 

ত্বকে জ্বেল্লা ধরে রাখতে পেয়ারার খান

 

সামনেই আসছে দুর্গাপুজো। আর দুর্গাপুজোর আগে ছেলেমেয়ে নির্বিশেষে ত্বকের জেল্লা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এই পানীয়ে রয়েছে এমন কিছু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বকের জেল্লা ফেরানোর কাজে সিদ্ধহস্ত। তাই পুজোর আগে মুখশ্রীর হাল ফেরাতে এই পানীয়ের সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতিয়ে নিতে ভুলবেন না যেন!

 

 

পেটের রোগ দূর করবে

অনেকেই নিয়মিত গ্যাস, অ্যাসিডিটির মতো একাধিক পেটের সমস্যায় কষ্ট পান। দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যায় ভুগলে যত দ্রুত সম্ভব পেয়ারার জুসের গ্লাসে ঠোঁট ছোঁয়ান। কারণ প্রায়দিন এই জুস পান করলে দেহে ফাইবার ও জলের ঘাটতি অনেকটাই মেটানো যাবে। আর তাতেই বাপ বাপ বলে পালাবে গ্যাস, অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা।

 

 

 

 

 

 

 

 

 


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *