Sthan

Title:একস্থানে গেলেই দর্শন পাবেন ৫১ টি সতীপীঠের ! মায়ের রূপ দেখে অবাক হবেন ! জানেন কোথায় রয়েছে এই স্থান?

 

 

 

এক স্থানেই

৫১ সতীপীঠ।

 

এক স্থানে গেলে মিটবে, মায়ের ৫১ রূপের দেখা।

 

 

পারিবারিক সমস্যা মিটে যাবে নিমেষে, মিলবে আর্থিক উন্নতি, সুখ শান্তি

 

 

দেশ- বিদেশে ছড়িয়ে থাকা সব সতীপীঠ এবারে

বাংলার গ্রামে ।

 

 

জানেন কি সেই গ্রাম ?

 

কিভাবেই বা সম্ভব হল এই অসম্ভব?

 

 

জানুন বিস্তারিত….

 

 

Body:- হিন্দু পুরান মতে, দেবী সতী ও মহাদেবের প্রেমের কথা সকলেরই জানা। সতীর নিঃস্বার্থ প্রেম আজও ব্যবহৃত হয় ভালবাসার উদাহরণ হিসাবে। মহাদেবের জন্য তার ত্যাগ আজও এক নিদর্শন। মা সতীর ৫১ টি দেহ খন্ড আজ ৫১ টি সতীপীঠ নামে পরিচিত।

 

সতীর শরীরের ৫১ টি অংশ থেকেই সৃষ্টি হয় এই সতীপীঠের। এর পেছনে রয়েছে এক দুঃখের কাহিনী। জানা যায়, পিতা দক্ষ রাজার বিরুদ্ধে গিয়ে মহাদেবকে বিয়ে করেছিলেন দেবী সতী। প্রতিশোধস্পৃহায় অন্ধ হয়ে রাজা দক্ষ একটি যজ্ঞের আয়োজন করেন। এই যজ্ঞে সবাইকে যথাযথ সম্মান দিলেও মহাদেবকে নিয়ে কটুক্তিকর কথা বলে তাকে চূড়ান্ত অসম্মান করেন তিনি। সেই মুহূর্তে উপস্থিত দেবী সতী স্বামীর অপমান সহ্য করতে পারে না। অপমানিত সতী লজ্জায় সেই মুহূর্তেই যজ্ঞকুন্ডে নিজেকে আহুতি দেন। এদিকে সতীর মৃত্যুর খবর পেয়ে উন্মাদ হয়ে পড়েন মহাদেব। দেবী সতীর দেহ কাধে নিয়ে প্রলয় নৃত্য শুরু করে সে। তার মৃত্যু এতই ভয়ংকর হয়ে উঠেছিল যে আর কিছুক্ষণ চললেই তা ধ্বংস করে দিত গোটা বিশ্ব-ব্রহ্মাণ্ডকে। তাই বিশ্বকে বাঁচাতে ভগবান বিষ্ণু সুদর্শন চক্র দ্বারা দেবীর দেহ ৫১ খন্ডে বিভক্ত করে দেন ।

 

 

সেই, ৫১ টি দেহ খন্ডই আজকের ৫১ টি সতীপীঠ। তবে, এইসব সতীপীঠগুলি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছে। শুধু দেশেই নয় দেশের বাইরেও রয়েছে এই সতীপীঠ গুলি। তাই অনেক পুণ্যার্থী চাইলেও দর্শন করতে পারে না সকল সতীপীঠ।

 

তবে, এবারে তাদের কথা চিন্তা করেই বিশেষ উদ্যোগ নিল বীরভূমের নলহাটি মন্দির।

 

Byte :- full video 50 second

 

দেবীর গলা বা নালা পড়েছিল এই স্থানে। তাই এই মন্দিরের মাকে নলাটেশ্বরী মা বলে ডাকা হয়। এবারে এই মন্দিরেই বিভিন্ন সতীপীঠের কারুকার্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। যাতে ভক্তগণ ১ স্থানেই দর্শন করতে পারে ৫১ সতীপীঠের।

 

 

ইতিমধ্যেই, দর্শনার্থীদের ভিড় জমতে শুরু করেছে এই মন্দিরে।

 

 

End

 

 

 

 


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *