নরেন্দ্র মোদী হাতে কালো সুতো বাঁধেন কেন জানেন? বিরোধীদের কুনজর এড়াতেই কি এমনটা করেন প্রধানমন্ত্রী?

নরেন্দ্র মোদী হাতে কালো সুতো বাঁধেন কেন জানেন? বিরোধীদের কুনজর এড়াতেই কি
এমনটা করেন প্রধানমন্ত্রী?

নরেন্দ্র মোদী হাতে কালো সুতো
বাঁধেন কেন জানেন?

বিরোধীদের কুনজর এড়াতেই কি
এমনটা করেন প্রধানমন্ত্রী?

নাকি অন্ধবিশ্বাস আর কুসংস্কারের বশেই
কালো সুতোর গিঁট দেন?

সভা হোক সম্মেলন
সর্বত্র মোদীর হাতে থাকে কালো দাগা!

জানুন মোদীর হাতে কালো সুতোর
রহস্য!

আজকাল বেশির ভাগ মানুষের হাতে কিংবা পায়ে কালো সুতো দেখা যায়। এই কালো সুতোকে অনেকেই কালো দাগাও বলে থাকেন। প্রচলিত বিশ্বাস মতে, কালো সুতো নাকি অমঙ্গল দূর করে। অশুভকে নাশ করে। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হাতেও কালো রঙের সুতো দেখা যায়। তাহলে কি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও বিশ্বাস করেন, কালো সুতো অশুভ শক্তিকে নাশ করে! সেই কারণেই কি তিনিও হাতে কালো সুতো বাঁধেন। যাতে কারো কুনজর না লাগে। প্রধানমন্ত্রী মোদী ঠিক কি কি কারণে কালো সুতো বাঁধেন কিংবা তার হাতে থাকা কালো সুতোটি আসলে কিসের সেই বিষয়ে তিনি কখনও মুখ খোলেননি। কখন এই প্রসঙ্গে কথা বলতে দেখা যায়নি মোদীকে। তবে মোদীজি মুখ না খুললেও, ভারতে প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী ৩ টি কারণে মানুষ কালো সুতো পড়ে। এক নজরে দেখুন কারণগুলো-

১, শত্রুর অভিশাপ থেকে মুক্তিঃ অনেকেই মনে করেন, কালো সুতো পড়লে শত্রুদের অভিশাপ গায়ে লাগে না। অনেক কুসংস্কার মনস্ক মানুষের ধারণা, অপছন্দের মানুষেরা নানা ধরনের শাপ শাপান্ত করেন, তাদের দেওয়া শাপ মোচন করে কালো সুতো।

২, মানসিক শক্তি বাড়ায়ঃ আবার কারো কারো ধারণা কালো সুতো মানসিক শক্তি বাড়ায়। কালো সুতো পড়লে নাকি মনোবল দ্বিগুণ হয়।

৩, কুনজর থেকে রেহাই মেলেঃ কেউ কেউ বলেন, সমাজে বহু মানুষ রয়েছেন যারা অন্যের উন্নতিতে অখুশি হন। অর্থাৎ এই ধরনের মানুষ মুখে মধু রেখে মনে বিষ পুষে রাখে। এই সমস্ত মানুষের কুনজরে জীবন শেষ হয়ে যায়। এই সব বিবেচনা করেও অনেকে কালো সুতো পরিধান করেন।

এই সব কারণে কালো সুতো ব্য়বহার করেন অনেকে। তবে কালো সুতো বাঁধার উপকার কিংবা অপকার সম্পর্কে কোনও প্রকার বৈজ্ঞানিক ব্যাখা পাওয়া যায়নি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও এই সব বিশ্বাসের ভিত্তিতে কালো বাঁধেন নাকি এর পিছনে আছে অন্য কোনও রহস্য তা এখনও অধারা রয়েছে।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *