কৃত্রিম কিডনি আবিষ্কার করে হৈ চৈ ফেলেছে বাঙালী বিজ্ঞানী! ২০২৩ সালের ডিসেম্বরেই
আসতে পারে বাজারে, কীভাবে কাজ করবে এই কিডনি?
কৃত্রিম কিডনি আবিষ্কার করে
হৈ চৈ ফেলেছে বাঙালী বিজ্ঞানী!
এবার থেকে ডায়ালাইসিস থেকে
কিডনি প্রতিস্থাপনের দিন শেষ!
কিডনি বিকল হলেও
প্রাণ বাঁচাবে কৃত্রিম কিডনি!
২০২৩ সালের ডিসেম্বরেই
আসতে পারে কৃত্রিম কিডনি
কীভাবে কাজ করবে এই কিডনি?
দাম কত পড়বে?
কিডনি বিকল হলে কিংবা নষ্ট হলে এখন আর চিন্তার কারণ নেই। আবিষ্কার হয়েছে কৃত্রিম কিডনি। আজ্ঞে হ্যাঁ, ঠিক শুনছেন। কৃত্রিম কিডনি আবিষ্কার করে হৈ চৈ ফেলেছে বাঙালী বিজ্ঞানী ডক্টর শুভ রায়। তবে এই কৃত্রিম কিডনি তিনি বহু আগেই আবিষ্কার করেছেন, এখন এই কিডনি বাজারে আনার অপেক্ষায় রয়েছেন তিনি। কিডনি শরীরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। রক্ত শোধনে কিডনির ভূমিকা অপরিসীম। এতদিন কিডনি বিকল হলে ডায়ালাইসিস কিংবা কিডনি প্রতিস্থাপন করতে হত। এবার এই সমস্ত ঝক্কি থেকে স্বস্তি দেবে বাঙালী বিজ্ঞানী শুভ রায়ের কৃত্রিম কিডনি।
কীভাবে কাজ করবে এই কিডনি?
কৃত্রিম এই কিডনিটি দেখতে কফির কাপের মতন। এটি সাধারণ কিডনির মতই কাজ করবে।
বিজ্ঞানী শুভ রায় জানিয়েছেন-
*‘‘তলপেটে যেখানে শরীরের দু’পাশে আমাদের দু’টি কিডনি রয়েছে, সেখানেই যে কোনও এক দিকে ওই কফির কাপের মতো কৃত্রিম কিডনিকে বসিয়ে দেওয়া যাবে। তাকে চালাবে হার্ট থেকে আসা রক্তই। তবে সেই রক্তকে ফিল্টার করে নেবে ওই কৃত্রিম কিডনি। নজর রাখবে যাতে গুরুত্বপূর্ণ হরমোনগুলি শরীরে ঠিক ভাবে তৈরি হয় আর সংশ্লিষ্ট গ্রন্থিগুলি থেকে সেই হরমোনগুলির ক্ষরণ হয় পর্যাপ্ত পরিমাণে। শুধু তাই নয়, শরীরে রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখার কাজটাও করবে ওই কৃত্রিম কিডনি।’’*
সাধারণ মানুষ কবে পাবে এই কৃত্রিম কিডনির পরিষেবা?
এই কৃত্রিম কিডনি এখনও বাজারে আসেনি। ইতিমধ্যেই আমেরিকার কয়েক হাজার রোগীর দেহে পরীক্ষামূলকভাবে এই কৃত্রিম কিডনি বসানো হয়েছে। বিভিন্ন পরীক্ষায় পাশও করেছে এই আরটিফিশিয়াল কিডনি। এখন Food and Drug Administration এর অনুমোদন পেলেই শীঘ্রই সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে এই কৃত্রিম কিডনি। এই কৃত্রিম কিডনির খরচ অনেকটাই সহজলভ্য হবে বলেও জানিয়েছেন বিজ্ঞানী শুভ রায়। চলতি বছরের শেষেই এই কৃত্রিম কিডনি বাজারে আসতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
Leave a Reply