জানেন বিয়ের আগে হোটেলে কী কাজ করতেন সোনিয়া গান্ধী? যা নিয়ে আজও লজ্জায় পড়তে হয় রাহুল গান্ধীর গর্ভধারিণীকে

জানেন বিয়ের আগে হোটেলে কী কাজ করতেন সোনিয়া গান্ধী? যা নিয়ে আজও লজ্জায় পড়তে হয় রাহুল গান্ধীর গর্ভধারিণীকে

জানেন বিয়ের আগে হোটেলে
কী কাজ করতেন সোনিয়া গান্ধী?

যা নিয়ে আজও লজ্জায় পড়তে হয়
রাহুল গান্ধীর গর্ভধারিণী!

এই ১টি কাজ করতে গিয়েই
স্বামী রাজীব গান্ধীর কাছে ফেঁসে যান
কংগ্রেস সভানেত্রী!

কি সেই কালো সত্য?
যা ৯০% মানুষের অজানা

দেখুন

কংগ্রেস যখন যোগ্য নেতার অভাবে নেতৃত্বহীনতায় ভুগছিল, তখন কংগ্রেসের হাল শক্ত হাতে ধরেছিলেন একজন। সেই মানুষটি আর কেউ নন। তিনি হলেন সোনিয়া গান্ধী। ১৯৯৮ সালে কংগ্রেসের ঘুরে দাঁড়ানোর নেপথ্যে মূল কাণ্ডারি মানা হয় এই অগ্নিকন্যাকে। ভারতের রাজনীতিতে যিনি আজও বিতর্কিত। জন্মসূত্রে বিদেশী বলে আজও তাঁকে কটাক্ষ শুনতে হয়। সোনিয়া গান্ধী সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই ধারণা নেই। তার জীবনের বহু গল্পই আমাদের অজানা। তার সম্পর্কে একটি কথাই ঘুরে ফিরে আমরা শুনি সেটা হল তিনি বিদেশী। কিন্ত এর বাইরে সোনিয়া গান্ধী সম্পর্কে অনেক তথ্য রয়েছে। যা আড়ালেই রয়ে গিয়েছে।

আজকে সোনিয়া গান্ধী সম্পর্কে এমনই অজানা এক তথ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরব। সোনিয়া গান্ধীর বিয়ের আগের জীবন নিয়ে অনেক আপত্তিকর মন্তব্য শোনা যায়। সেগুলো কতটুকু সত্য , কতটুকু মিথ্যা বলা মুশকিল। লোক শ্রুতিতে এই সব তথ্যের সত্যতা যাচাই করা কঠিন। সোনিয়া গান্ধীর পুরো নাম *আন্তোনিয়া এডভিজ আলবিনা মাইনো*। জন্ম ইতালিতে। সেখানেই বেড়ে ওঠা। এক সময় উচ্চশিক্ষার জন্য, সোনিয়া গান্ধী কেমব্রিজ শহরে যান। পড়াশুনোর খরচ চালাতে ও পরিবারকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করতে সেখানকার একটি রেস্তোরাঁয় ওয়েট্রেসের কাজ করেছিলেন সোনিয়া। এই প্রসঙ্গে কেউ কেউ বলেন, সোনিয়া গান্ধী নাকি *বার* সামলানোর কাজও করতেন। সেই যাই হোক, এই রেস্তোরাঁর দৌলতেই সোনিয়ার সঙ্গে পরিচয় হয় রাজীব গান্ধীর সাথে। রাজীব গান্ধী সেই সময় কেমব্রিজ গিয়েছিলেন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে। এভাবেই দুজনের আলাপ শুরু। এরপর প্রেম। এক সময় দুজনে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। রাজীব গান্ধীকে বিয়ের পর সোনিয়া গান্ধী হিন্দু ধর্মে রূপান্তরিত হন। এর পর শুরু হয় সোনিয়ার রাজনৈতিক যাত্রাপথ। তথ্য সূত্রে এমনটাই জানা যায়।

অবশ্য রাজননীতি থেকে দূরে থাকতে চাইতেন সোনিয়া। তবে পারেননি। দলের স্বার্থে নিজেকে বারে বারে এগিয়ে দিতে হয়েছে তাঁকে। কংগ্রেসের সবচেয়ে প্রভাবশালী সভানেত্রী হিসেবে নামডাক রয়েছে সোনিয়ার। এখনও এই সুনাম তিনি অক্ষত রেখেছেন।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *