মমতার রোজগারে বড়সড় ধস! এক ধাক্কায় ১০ লক্ষ টাকা কমে গেল মাননীয়ার উপার্জন, কীভাবে?
এক ধাক্কায় ১০ লক্ষ টাকা কমে গেল
মমতা ব্যানার্জির আয়!
ছবি এঁকে, কবিতা লিখেও
রোজগারে টান!
উসুল করতে পারছেন না
লাভের অঙ্ক!
নেতা-মন্ত্রীদের বেতন বাড়াতে না বাড়াতেই
আচমকা মুখ্যমন্ত্রী ইনকামে বড়সড় ধস!
কীভাবে হল এমনটা?
ঠিক কি ঘটেছে?
সম্প্রতি রাজ্যের বিধায়ক ও মন্ত্রীদের বেতন বাড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী। এখন থেকে বিধায়কেরা পাবেন ৫০ হাজার টাকা। মন্ত্রীরা পাবেন ৪০ হাজার টাকা। রাজ্যের নেতা, মন্ত্রীদের ইনকাম বাড়িয়ে দিলেও নিজের ইনকাম বাড়াননি মুখ্যমন্ত্রী। এমনিতেও মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে যে বেতন তার প্রাপ্য সেই বেতনও তিনি নেন না। প্রতিকী হিসবে ১ টাকাও নেন না। তাঁর জন্য পেনশন ও স্বাস্থ্য বিমার মতন যে সব আর্থিক সুবিধা বরাদ্দ রয়েছে সেগুলোও তিনি গ্রহণ করেন না। মুখ্যমন্ত্রীর উপার্জন বলতে, লেখালেখি আর ছবি আঁকা। সেখান থেকেই মাননীয়ার যাবতীয় আয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, এবার এই দুই জায়গা থেকে কমে গেছে মমতার রোজগার।
মুখ্যমন্ত্রী বহুবার নিজের মুখে দাবি করেছেন,তার হাত খরচার টাকা আসে বই ও ছবি বিক্রি করে। তার নিজের লেখা বই ও নিজের আঁকা ছবি থেকে যে রয়্যালটি পান তা দিয়েই নাকি মমতা ব্যানার্জির সংসার ভালোভাবেই চলে যায়। সম্প্রতি আবার নিজের উপার্জন সম্পর্কে বলতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী জানান, চলতি বছরে বই ও ছবি থেকে অনেক কম রয়্যালটি পেয়েছেন তিনি। রয়্যালটির পরিমাণ নাকি ১০ লক্ষ টাকা কমে গেছে। অর্থাৎ মাননীয়ার রোজগার এক ধাক্কায় অনেকটাই কমে গেছে। বিষয়টি খুব চিন্তার। একেই তিনি কোনও প্রকার সরকারি সুবিধা ভোগ করেন না, তার উপর তাঁর ব্যক্তিগত উপার্জনে ভাটা পড়েছে।
তবে এই সব নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী নিজে অতটা ভাবিত নন। তিনি নিজেই বহুবার জানিয়েছেন, যা কিছু উপার্জন করেন বেশির ভাগই তিনি দান করে দেন। মুখ্যমন্ত্রীর কথায়,
*”সব টাকা আমি দান করে দিয়েছি। কলকাতার গ্রেট ইস্টার্ন হোটেল কর্তৃপক্ষকে ৫০টি ছবি দান করার অঙ্গীকার করেছি।”*
Leave a Reply