প্রেগন্যান্ট তরুণীর শাড়ি, ব্লাউজ খুলে নিলেন স্বামী! জনসমক্ষে কেড়ে নিলেন তরুণীর লজ্জা, সম্ভ্রম, ঠিক কি ঘটেছে?

প্রেগন্যান্ট তরুণীর শাড়ি, ব্লাউজ খুলে নিলেন স্বামী! জনসমক্ষে কেড়ে নিলেন তরুণীর লজ্জা, সম্ভ্রম, ঠিক কি ঘটেছে?

প্রেগন্যান্ট তরুণীর শাড়ি, ব্লাউজ
খুলে নিলেন স্বামী!

জনসমক্ষে টেনে হিঁচড়ে
নষ্ট করলেন স্ত্রীর লজ্জা, সম্ভ্রম!
দিলেন উচিত শিক্ষা!

পেটে সন্তান নিয়েই
তীব্র চিৎকার তরুণীর!
প্রাণ বাঁচানোর করুণ আর্তনাদ!

ঠিক কি ঘটেছে?
জানলে শিউরে উঠবেন

তীব্র আর্তনাদে চেঁচাচ্ছেন এক তরুণী। গায়ে নেই কোনও পোশাক। সামান্য লজ্জা সম্ভ্রম ঢাকার মতনও কিছুই নেই তার। তরুণীর পেটের সামনে দিকটা খানিকটা উঁচু। দেখেই যা বোঝা যাচ্ছে অন্তঃস্বত্বা। আনুমানিক পাঁচ থেকে ছয় মাসের অন্তঃস্বত্বা হবে বলেই ধারণা। এমতবস্তায় কোনও রকম পোশাক ছাড়াই বাড়ির বাইরে বেরিয়ে উচ্চ স্বরে কাঁদছেন সঙ্গে চিৎকার করছেন ওই তরুণী। একই সাথে হাত জোর করে চাইছেন প্রাণ ও লজ্জা ভিক্ষা! আর তার পাশেই সটান দাঁড়িয়ে তার স্বামী। নাহ তিনি স্ত্রীকে রক্ষা করতে দাঁড়াননি। বরং স্ত্রীর গায়ের পোশাক তিনিই জোর করে খুলে নিচ্ছেন। স্ত্রী না চাইলেও তিনিই টেনে হিঁচড়ে কেড়ে নিচ্ছেন স্ত্রীর গায়ে জড়ানো শাড়ি, ব্লাউজ। সঙ্গে আরও অনেকেই ভিড় করেছেন তরুণীকে দেখতে। সকলেই চোখ পাকিয়ে দেখছেন স্ত্রীর প্রতি স্বামীর এমন নির্দয় আচরন। কিন্তু কেউ একবারের জন্যও এগিয়ে যায়নি ওই তরুণীকে রক্ষা করতে। সবাই তখন ব্যস্ত মুঠো ফোনে, তরুণীর ছটফট করা হৃদয় বিদারক দৃশ্য ধারণ করতে মত্ত উৎসুক জনতা। মান ও প্রাণ বাঁচাতে হাহাকার করা ওই তরুণীর ডাকে কেউ সাড়া দেয়নি। পেটে অনাগত সন্তানকে আগলে রেখেই একাই লড়াইয়ে নামেন ওই তিনি।
এমন করুণ দৃশ্যে সাক্ষী থাকল রাজস্থান।

জানা যাচ্ছে, ওই বিবাহিত প্রেগন্যান্ট তরুণী এক যুবকের সঙ্গে পরকীয়ায় যুক্ত ছিলেন। এই ঘটনা তার স্বামীর কানে যেতেই বাঁধে মারাত্মক বিপত্তি। এরপর আর কি, তরুণী স্ত্রীকে উচিত শিক্ষা দিতেই ব্লাউজ, শাড়ি খুলিয়ে বাড়ির বারান্দায় নিয়ে আসেন স্বামী। জনসমক্ষে স্ত্রীকে বিনা বস্ত্রে দাঁড় করিয়ে রাখেন একই সাথে পাড়াও ঘোরান। তরুণীর গায়ে হাতও তোলেন বলে জানা যায়। এক পর্যায়ে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। তরুণীর বয়স ২১ বছর। তিনি অন্তঃস্বত্বা ছিলেন। ইতিমধ্যেই সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল এই ঘটনা।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *