Focus
বড় ভাঙন বিজেপিতে।
মালদায় এবারে দ্বন্দ্ব প্রবীন ও নবীনের মধ্যে ।
এবার কি তবে বিজেপিতেও গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব!?
তুমুল উত্তেজনা ছড়াল এলাকায়।
Body:- রাজ্যে শেষ পঞ্চায়েত নির্বাচন। আর এই পঞ্চায়েত নির্বাচনের পরই বিভিন্ন জায়গায় জয়ী প্রার্থীদের নিয়ে গঠিত হচ্ছে বোর্ড।। কোথাও আবার সংবর্ধিত করা হচ্ছে তাদের। তবে এদিন এমনই একটি কর্মীসভায় ডাক না পাওয়াকে কেন্দ্র করে প্রকাশ্যে দ্বিধা বিভক্ত হলো বিজেপি নেতৃত্ব। মন্ডল সভাপতি এর ওপর ক্ষোভ উগরে দিলেন বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা। অপরদিকে বিজেপির তরফে সাফাই গাওয়ার চেষ্টা হলেও। বিশেষ লাভ হয়নি। আর এই গোষ্ঠী কোন্দল লোকসভা ভোটের আগে চরম অসস্তিতে ফেলেছে বিজেপি রাজ্য নেতৃত্বকে।
জানা যায়, এদিন উত্তর মালদা সাংগঠনিক জেলা বিজেপির হরিশচন্দ্রপুর বিধানসভার অন্তর্গত মন্ডল ২-র কর্মীসভা ছিল। এই কর্মীসভাটি আয়োজিত হয় হরিশচন্দ্রপুর সংগঠন সমিতিতে। আর এই বৈঠকেই সদ্য সমাপ্ত পঞ্চায়েত নির্বাচনের জয়ী প্রার্থীদের সম্বর্ধনা দেওয়া হয় বিজেপির তরফে। উপস্থিত ছিলেন মন্ডল সভাপতি অজয় পাসওয়ার্ড সহ অন্যান্য নেতারা। তবে গোলযোগ বাধে অন্য জায়গায়। এই সভায় অনুপস্থিত ছিলেন ভারতীয় জনতা পার্টির দুই বর্ষীয়ান নেতা তথা অতি পরিচিত মুখ রূপেশ আগরওয়াল এবং কিষান কেডিয়াকে।
আর এইখানেই শুরু যত গন্ডগোলের। প্রশ্ন ওঠে তবে কি এবারে বিজেপিতেও নবীন বনাম প্রবীণ? । গোষ্ঠীকোন্দল প্রকাশ্যে আসতেই অবশ্য সাফাই দেওয়ার চেস্টা মণ্ডল সভাপতির ।তার বক্তব্য তারা সবাইকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন ।এবারে যারা আসে নি সেটা তাদের ব্যাপার।
Byte :- (00:36-01:12) total video
এদিকে বর্ষীয়ান নেতা কিষান কেডিযার দাবি দল তাকে জানিয়েছিল, কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে তিনি উপস্থিত থাকতে পারেনি। কিন্তু একদিকে যখন এক বর্ষীয়ান নেতার গলায় এই সুর তখনই সম্পূর্ণ উল্টো সুর আরেক বর্ষীয়ান নেতা রুপেশ আগারওয়ালের গলায়।
মন্ডল সভাপতি স্থানীয় নেতৃত্বের ওপর খুব উপড়ে দিয়ে এই সভাকে খাওয়া-দাওয়ার মিটিং বলে কটাক্ষ করেন তিনি।
Byte :- (00:00-00:55) total video 1:26
আর বিজেপির এই গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে আসতেই আসরে নেমে পড়ে তৃণমূল। জেলা ছাত্র তৃণমূল নেতা কৃষ্ণমহল দ্বার এর কটাক্ষ সারা ভারত জুড়েই চলে বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। এ রাজ্যে শুভেন্দু, সুকান্ত, দিলিপের সব আলাদা আলাদা গোষ্ঠী। এই ঘটনাও তার প্রতিফলন
Byte:- (00:00-00:34) total video 1:06
গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নাকি শুধুই বোঝাপড়ার অভাব তা এখনো অস্পষ্ট। তবে যাই হোক এই ঘটনা যে একটু হলেও বিজেপিকে অস্বস্তিতে ফেলেছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
End
Leave a Reply