না কোন ঝাঁঝালো বক্তব্য
না কোন সুর চরানো হুংকার
২৮ আগষ্ট এর মঞ্চে এ যেন একেবারে অন্য রাজন্যা
কোথায় গেল একুশে মঞ্চের সেই আগুন রাজন্যা ?
যার বক্তব্যে বারংবার স্লোগান উঠেছে শত শত যুবকদের?
আটাশের মঞ্চে কেন বক্তৃতা দিতে দেখা গেল না রাজন্যাকে ?
তৃণমূল ছাত্র পরিষদের অন্যতম সক্রিয় সদস্য হওয়ার সত্তেও কেন বক্তব্য রাখতে দেয়া হলো না রাজন্যাকে ?
তবে কি নিমেষের মধ্যে অতিরিক্ত জনপ্রিয়তা বিপদ ডেকে আনলো রাজন্যার জন্য?
রাজন্যা হালদার ,বর্তমান রাজ্য রাজনীতিতে এক পরিচিত নাম । একুশের মঞ্চ থেকে বক্তৃতার মাধ্যমে তার উত্থান হলেও। । তৃণমূল ছাত্র পরিষদে কর্মী হিসেবে তিনি রয়েছেন বহু আগে থেকেই । তার সাথে সাথেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় বিএড পড়ছেন রাজন্যা । সক্রিয় রাজনীতিতে বহুদিন থেকে থাকলেও একুশের মঞ্চ থেকে রাজন্যার বক্তৃতা খুব কম সময়ের মধ্যেই জনপ্রিয়তা এনে দেয় তাকে। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত রাজনীতির ময়দানে রাজন্যা কিভাবে এগিয়ে চলেছে তা আমাদের সকলেরই জানা
স্বাভাবিকভাবেইএকুশের মঞ্চের পর থেকেই যে কটি জনসভায় যান, মানুষের আশা থাকে এবারে ও রাজন্যা স্বমহিমায় এসে বক্তৃতা রাখবেন । গতকাল তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের অন্যতম কর্মী রাজন্যা হালদারো যে বক্তৃতা রাখবেন এমনই আশা ছিল সাধারণ মানুষের। তবে গতকাল দেখা গেল একেবারে ভিন্ন চিত্র। মঞ্চে উঠলেন ,তবে দিলেন না কোন বক্তৃতা। বরঞ্চ মিষ্টি মধুর কন্ঠে গান গাইলেন নিজের জয়ী ব্যান্ডের সাথে। । প্রসঙ্গত আপনাদের জানিয়ে রাখা ভালো এই জয়ী ব্যান্ড মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তৈরি । এদিন ২৮শে আগস্টের মঞ্চ থেকে জয়ী ব্যান্ড তথা রাজন্যা হালদার নিজের বন্ধুদের সাথে গান গান মঞ্চে দাঁড়িয়ে।
21:48-28:42
40:53-41:17
তবে এরপরও মানুষ অপেক্ষায় ছিল রাজন্যার বক্তৃতার। যদিও পরবর্তীতে দেখা যায় বক্তৃতা দেবেন না তিনি । তৃণমূল ছাত্র পরিষদের কাছে এটি কোন বড় বিষয় না হলেও সাধারণ মানুষের বেশ খটকাই লেগেছে গোটা বিষয় নিয়ে। তবে কি অতিরিক্ত জনপ্রিয়তা কাল হলো রাজন্যার? । তাই কি তৃণমূল ছাত্র পরিষদের অন্যতম কর্মী হয়েও গতকাল বক্তৃতা রাখার সুযোগ পেলেন না তিনি? তবে কি দলে থেকেই কোণঠাসা রাজন্যা সময় বলবে কথা।
Leave a Reply