চন্দ্রযান তিনের সফলতার পিছনে বাংলার আরো এক যুবক।
গোটা বিশ্বের কাছে এখন গর্ব ভারত।
আবার গোটা ভারতের কাছে এখন গর্ব বাংলা
এই বাংলারই একাধিক সুপুত্র চন্দ্রযান ৩ এর সফলতার পেছনে রয়েছে।
প্রান্তিক স্তর থেকে উঠে আসা তেমনই আকৃতি সন্তান তো তসিকুল ওয়ারা ঞ
পুঠিমারীর মহব্বত পুর গ্রামের ছেলে তো শফিকুল বড়া তবে তবে তার পরিচয় শুধুমাত্র এই গ্রামের ছেলে বলে নয় আজ সে বিশ্বের দরবারে সুপরিচিত তার কৃতিত্বের জন্য চন্দ্রযান তিনের সাফল্যের পিছনে এই তসিকুলেরই অবদান অপরিসীম চন্দ্রযান তিন পরিকল্পনা থেকে শুরু করে বিক্রমের ল্যান্ডিং পর্যন্ত তিনি ছিলেন মূল কান্ডারীদের অন্যতম হয়ে ছেলের নাম খবরে শিরোনামে আসতেই উচ্ছ্বসিত পরিবার থেকে প্রয়োজন
সেই সফল অভিযানে যুক্ত ছিলেন পুঠিমারীর মহব্বতপুর গ্রামের কৃতি সন্তান তোশিকুল ওয়ারা। পরিবার সূত্রে জানায়ায়, তোশিকুল ওয়ারা সামশেরগঞ্জের ভাসাইপাইকর হাইস্কুল থেকে মাধ্যমিক পাশ করেন। তারপর জঙ্গিপুর হাইস্কুল থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং বহরমপুর কেএন কলেজ থেকে পদার্থ বিদ্যায় গ্রাজুয়েশন করেন। গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করে কলকাতার রাজা বাজার কলেজ থেকে বি টেক এবং এম টেক সম্পন্ন করেন। যদিও সেসময় সামশেরগঞ্জের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন।
১৯৯১ সালে ISRO তে জুনিয়র বিজ্ঞানী হিসাবে যোগ দেন তোশিকুল ওয়ারা। তারপরে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। বর্তমানে ইসরোর স্যাটেলাইট সেন্টারে যুক্ত রয়েছেন। দেশজুড়ে চন্দ্রযান-৩ সাফল্যে যখন আনন্দর বাতাবরণ বইছে। ঠিক তখনই সেই সফল অভিযানে সামিল হওয়ার জন্য তোশিকুল ওয়ারার অবদানকে স্যালুট জানিয়ে আনন্দের বাতাবরণ সৃষ্টি হয়েছে মুর্শিদাবাদলদের সামশেরগঞ্জে।
Leave a Reply