লক্ষীর ভান্ডারের টাকায় বিষ কিনে
আত্মহত্যা গৃহবধুর
বাড়ির লক্ষ্মীদের সাহায্যের স্বার্থে লক্ষীর ভান্ডার
সেই লক্ষীর ভান্ডার ই সাহায্য করল মৃত্যুবরনে
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বপ্নের প্রকল্পের মধ্যে অন্যতম প্রকল্প লক্ষ্মীর ভান্ডার। যার দরুন গ্রাম বাংলার বাড়ির মহিলারা পাবেন প্রত্যেক মাসে হাজার বা ৫০০ টাকা করে। এই লক্ষীর ভান্ডার ই বারংবার বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু হয়েছে। যদিও লক্ষীর ভান্ডার না পাওয়া নিয়েই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে মানুষ।
ধূপগুড়ির বারোঘরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের জালাল পাড়া এলাকার ঘটনা লক্ষীর ভাণ্ডার কে আবারও সংবাদের শিরোনামে নিয়ে এলো। অম্বিকা রায় বছর ৩৪ ,তিনি ও লক্ষীর ভান্ডারের গ্রাহক ছিলেন। পরিবার সূত্রে জানা যাচ্ছে কীটনাশক খেয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন তিনি। তবে আপনি নিশ্চয়ই ভাবছেন লক্ষীর ভান্ডারের সাথে এর কি সম্পর্ক?
জানলে অবাক হবেন লক্ষ্মীর ভান্ডারের পয়সা তুলেই কীটনাশক কিনেছিলেন অম্বিকা দেবী । তারপর সে কীটনাশক খেয়েই আত্মহত্যা করেন তিনি ।
0;45-0;54 pink blouse
0:37-0:43 lok
বাড়ির লোকজন তাকে উদ্ধার করে ধূপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায় পরবর্তীতে জলপাইগুড়ি মেডিকেল কলেজ ও সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে এবং এরপর উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ নিয়ে গেলে সেখানে তার মৃত্যু হয়।
0;38-1:0;4
এখনো পর্যন্ত জানা যায়নি ঠিক কোন কারণে অম্বিকা দেবী মৃত্যুবরণের পথ বেছে নিয়েছেন তবে তা নিয়ে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক বিবাদের ফলেই এমন পদক্ষেপ নিতে পারেন তিনি। গোটা ঘটনা ইতিমধ্যেই তদন্ত চালাচ্ছে স্থানীয় পুলিশ।
Leave a Reply