চন্দ্রযান ৩ এবার মিষ্টির দোকানে,
খোয়া খিড়, ছানায় তৈরী
চাইলে চেখে দেখতে পারেন একবার।
কি তার স্বাদ!
অতুলনীয়!
ওজন ৯০ কেজি!
কোথায় পাবেন জানেন ?
১৪ জুলাই অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরি কোটার স্পেস সেন্টার থেকে চাঁদের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় চন্দ্রযান ৩ (Chandrayaan 3)। ইসরো (ISRO) খুব অল্প টাকা খরচ করে এই অভিযান চালিয়ে বিশ্বকে চমকে দিয়েছে। ইতিমধ্যেই ভারতের তৃতীয় চন্দ্রযান পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চাঁদের দিকে এগিয়ে চলেছে। আর মাত্র দিন কয়েকের অপেক্ষার পর ২৪ আগস্ট নাগাদ তা চাঁদের মাটিতে অবতরণ করবে।
ভারতের তৃতীয় চন্দ্রযান যাতে সফলভাবে চাঁদের মাটিতে অবতরণ করে তার জন্য ভারতের প্রতিটি নাগরিক তাকিয়ে থাকার পাশাপাশি বিশ্বের অন্যান্য দেশের মহাকাশ গবেষকরাও তাকিয়ে রয়েছেন। কারণ এই অভিযান সফল হলে কেবলমাত্র ভারত নয়, পাশাপাশি বিশ্বের মহাকাশ গবেষকরাও চাঁদ নিয়ে নতুন ধারণা পাবেন। চন্দ্রযান ৩ যখন চাঁদের মাটিতে অবতরণের অপেক্ষায়, ঠিক সেই সময় ৯০ কেজি ওজনের একটি প্রতীকী চন্দ্রযানের দেখা মিলল এক মিষ্টির দোকানে।
মিষ্টির দোকানে প্রতিকী চন্দ্রযান ৩ তৈরি করা হয়েছে মূলত এই অভিযান যাতে সফল হয় তার জন্য। তবে তাদের তরফ থেকে প্রথম এই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হল তা নয়। এর আগেও তারা ফুটবল বিশ্বকাপের সময় মেসি অথবা অন্যান্য বড় বড় ইভেন্টে নানান ধরনের প্রতিটি মূর্তি তৈরি করে থাকেন। এমন কারুকার্য দেখানো মিষ্টির দোকানটি রয়েছে পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুরে।
দুর্গাপুরের মামরা বাজারে থাকা একটি মিষ্টির দোকানে এমন প্রতীকী চন্দ্রযান ৩ তৈরি করা হয়েছে। এই চন্দ্রযান তৈরি করা হয়েছে ৯০ কেজি খোয়া দিয়ে। উপরের অংশে ব্যবহার করা হয়েছে হোয়াইট চকলেট। ইতিমধ্যেই খোয়া দিয়ে তৈরি এই চন্দ্রযান ৩ দেখার জন্য বিভিন্ন জায়গা থেকে মিষ্টির দোকানে ভিড় জমাচ্ছেন আগ্রহীরা। জানা গিয়েছে, আগামী ২৩ আগস্ট পর্যন্ত ওই দোকানে থাকবে মিষ্টির চন্দ্রযান মডেলটি।
মিষ্টির দোকানের মালিক দেবাশীষ ঘোষ জানিয়েছেন, “চন্দ্রযান ৩ চাঁদের দিকে পাড়ি দেওয়ার পর থেকেই তিনি এই মডেল বানানোর পরিকল্পনা করেছিলেন। কারণ আগেও তিনি মিষ্টি দিয়ে নানা রকম মডেল তৈরি করেছেন। ফুটবল বিশ্বকাপের সময় তৈরি করেছিলেন মেসির মূর্তি। আর এবার সেই তালিকায় নতুন সংযোজন চন্দ্রযান ৩। নিজের দোকানের ৫১ তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে চন্দ্রযান তিনি এই মডেল জনসমক্ষে তুলে ধরেছেন তিনি। বেশ কয়েক দিন সময় ব্যয় করে তিনি চন্দ্রযানের মডেল প্রস্তুত করতে সক্ষম হয়েছেন।”
যদিও চন্দ্রযান ৩-এর এই মডেল তিনি ক্রেতাদের হাতে তুলে দেবেন কিনা, সে বিষয়টি স্পষ্ট করেননি। তবে দোকানের সামনে দিয়ে যাওয়া মানুষজন এই চন্দ্রযান দেখে দাঁড়িয়ে পড়ছেন। কারও কারও মনে ইচ্ছা জাগছে দোকান থেকে চন্দ্রযান তুলে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার
Leave a Reply