দল যার যার গঙ্গাজল সবার।
বিরোধী বিদায় হতেই দিকে দিকে গঙ্গা জল দিয়ে শুদ্ধিকরণ ।
আপদ বিদায় হয়েছে!
পাপ মুক্ত করতে গঙ্গা জল ছেটাল তৃনমূল, বিজেপি।
সবাই যেন শান্তিপ্রিয়।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর এবার পালা বোর্ড গঠনের। পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর এলাকা ভিত্তিতে তৈরি হচ্ছে বোর্ড নয় তারিখ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন শুরু হয় ,যার মাধ্যমে বোর্ডের প্রধান, উপপ্রধান নির্বাচিত হচ্ছে। কোথাও দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায় থাকবার পর ফের গদি নিজেদের নামেই করতে পেরেছে পুরোন দল তো কোথাও আবার বহুদিনের জামানার অবসান ঘটিয়ে নতুন দল এসছে ক্ষমতায়। তবে যেসব বোর্ডে নতুন দল ক্ষমতায় আসছে সেই সব জায়গায় দেখা যাচ্ছে গঙ্গাজল কমন ফ্যাক্টর। তৃণমূল হোক কিংবা বিজেপি নিজেদের বোর্ড গঠনের আগেই গঙ্গা জল দিয়ে করছে শুদ্ধিকরণ।
শহীদ মাতঙ্গিনী ব্লকে ৯ আগস্ট বুধবার গ্রাম পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন হয়। শহীদ মাতঙ্গিনী ব্লকের খারুই ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতে শাসকদলকে সরিয়ে এই প্রথম গ্রাম পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন করল বিজেপি। আর প্রথমবার জয়ের স্বাদ পেতেই একেবারে নিজেদের মত করে তা উদযাপন করলো বিজেপি শিবির ।বোর্ড গঠনের পর গঙ্গাজল ছিটিয়ে শুদ্ধিকরণ করল গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস।
। এখানে মোট ১৪ টি আসনের মধ্যে ১০টি আসন পায় বিজেপি, তৃণমূল কংগ্রেস ৩টি আসন, এবং সিপিএম ১ টি আসন। খারুই দুই গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজয়ী প্রধান হলেন জয়শ্রী গুছাইৎ সাহু এবং উপপ্রধান হিসেবে নির্বাচিত হন মানিক লাল দাস। তাদের কাঁধে দায়িত্ব ভার তুলে দেয়ালে পর উৎসবের মেজাজে মেতে ওঠে খারুই ২ গ্রামপঞ্চায়েত এলাকার মির্জাপুর গ্রাম।গঙ্গা জল ছিটিয়ে পাপ ধুয়ে প্রায়শ্চিত্ত করেন তারা।
2;02-2:35holud
অন্যদিকে দীর্ঘ চারদশকের উপর বামেদের হাতে থাকা নাজিরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত গংগাজল ছিটিয়ে শুদ্ধ করে তৃণমূলের নবনির্বাচিত গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যরা তাদের কাজ শুরু করে এদিন।এবছর পঞ্চায়েত নির্বাচনে এই পঞ্চায়েতের ১৬ টি এর মধ্যে ১৩ টি আসন দখল করে তৃণমূল কংগ্রেস। তিনটি আসন পায় বিজেপি। বুধবার এই পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন হলে তৃণমূলের মমি মাহাত কে প্রধান এবং সজল মুখার্জি কে উপ প্রধান করা হয় ।
Byte-0;19-0;43 dujon
Leave a Reply