মা নেই
কেউ ভাত দেয়ার নেই
হাসপাতালের পাশে বসে থাকল সন্তানরা
মা কে না পেয়ে কেঁদে আকুল পোষ্যরা ্
মুনিবের প্রতি এমন ভালোবাসা!
0;50-1;09 neel
মা, এই একটি শব্দ যথেষ্ট মুখে হাসি ফোটাতে। আবার এক পলকে চোখে জল আনতে। মা ই তো সে যে পারে নিজের অন্ন সন্তানের মুখে তুলে দিতে। সন্তানকে ভরপেট খাইয়ে নিজে অভুক্ত থাকতে । মায়ের চোখে সব সন্তান সমান তা সে গর্ভে ধরুক কিংবা তা হোক অন্য কারো গর্ভের। ময়নাগুড়ির জয়ন্তী অধিকারী তেমনি এক মা। যার রয়েছে এক নয় একাধিক সন্তান । তবে তারা সবাই হাঁটে চারপায়। জানলে অবাক হবেন যে জয়ন্তী দেবীর সন্তানরা আদতে সারমেয়।
বহুদিন নিজের বাড়ি ছেড়েছেন জয়ন্তী দেবী। নিজের ছেলে পরিবারকে ছেড়ে বহুদিন ধরেই রয়েছেন বাইরে তার কারণ আজ পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে ছেলে পরিবারকে দেখার অভ্যেস বহুদিন আগে চলে গেলেও তৈরি হয়েছিল নতুন অভ্যেস ,নতুন দুনিয়া যে দুনিয়ায় রয়েছে সে আর তার সন্তানরা।
0;18-0;43 komola
দেখতে দেখতে বেড়েছে বয়স, তবে বয়সের ভারে দুর্বল হয়ে পড়লেও হাল ছাড়েননি তার পোশ্যদের খাওয়া দাওয়া এবং দেখাশোনার। সকালে উঠেই ময়নাগুড়ি বাজারে প্রতিটি দোকানদার যা পয়সা কড়ি দিত তার ৯০ শতাংশ দিয়ে তার পোষ্যদের খাওয়াতেন, তিনি।
1;0-1;24 ash
ভালোই ছিল তার দুনিয়া, হঠাৎই তার সেই দুনিয়া নেমে আসে কালো মেঘ। হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়েন জয়ন্তী দেবী। এলাকার লোকেরাই জঙ্গলে ঢাকা জড়জীবনে সেই বাড়ি থেকে অজ্ঞান অবস্থায় খুঁজে পায় তাকে। এরপর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে এসেছে চিকিৎসার শুরু হয় জয়ন্তী দেবীর ।তার পরে যেন মাত্রহীন হয়ে পড়ে তার পোষ্যরা। মা নেই কিছুতেই যেন মন বসছে না তাদের
! তারা এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করছে, জয়ন্তীর খোঁজে। কিছু পোষ্য তো পৌঁছে গেছে হাসপাতালে তাদের মুনিবের খোঁজখবর নিতে!
0;50-1;18 neel
Leave a Reply