বৌদির ডাকে সাড়া দিতেই মর্মান্তিক পরিণতি দেবরের! দাদা না থাকলেই, বৌদির ফাঁকা রুমে ঢুকত দেবর, ধরা পড়তেই যা ঘটল
বৌদির ডাকে সাড়া দিতেই
মর্মান্তিক পরিণতি দেবরের!
দাদা না থাকলেই
বৌদির ফাঁকা রুমে ঢুকত দেবর!
চুটিয়ে চলত অবৈধ কাজ!
ধরা পড়তেই
যুবকের সাথে যা ঘটল
তা কল্পনাও করতে পারবেন না!
ঠিক কি ঘটেছে?
দেখুন
পাশের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন সুন্দরী লাস্যময়ী বৌদি। সেই বৌদির প্রেমেই হাবুডুবু বছর ২৫ এর যুবকের। যেহেতু যুবকের পাশের বাড়িতেই বৌদির ভাড়া ঘর, তাই মনের কথা আদান প্রদান করতেও বেশি সময় লাগেনি। অল্প সময়ের মধ্যেই চোখে চোখে ইশারা। এরপর মন দেওয়া নেওয়া। তৈরি হয় বৌদির সঙ্গে ওই যুবকের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। জনসম্মুখে বৌদিকে বৌদি বলে ডাকলেও, গোপনে গোপনে শুরু হয় বৌদি ও ওই যুবকের নিষিদ্ধ কার্যকলাপ। দেবর ও বৌদি পরিচয়ের আড়ালে অন্য খেলা! চুটিয়ে চলতে থাকে দুজনের পরকীয়া। তেমনি একদিন পরকীয়া চালাতে গিয়েই বৌদির ভাড়া বাড়িতে আসেন ওই যুবক। কিন্তু কে জানত বৌদির ডাকে সাড়া দিয়ে এমন মর্মান্তিক পরিণতি হবে বৌদিপ্রেমী যুবকের। বৌদির ডাকে সাড়া দিতে গিয়েই প্রাণ হারাল ওই যুবক। প্রাথমিক অনুমান বৌদির হাতেই ঘটেছে যুবকের মর্মান্তিক পরিণতি। এমন ঘটনারই সাক্ষী হলদিয়াবাসী।
তথ্যসূত্রে জানা যাচ্ছে, দীর্ঘদিন ধরেই পরকীয়ায় লিপ্ত ছিলেন ওই যুবক ও তার পাশের বাড়ির বৌদি। কর্মসূত্রে বাইরে থাকতেন বৌদি অর্থাৎ ওই বিবাহিত মহিলার স্বামী। বছরে কয়েকবার বাড়ি আসেন। মহিলার ১০ বছরের ১টি কন্যা সন্তানও রয়েছে। স্বামীর অবর্তমানেই পাশের বাড়ির ওই যুবকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হন তিনি। প্রায়শই যুবকের সঙ্গে থাকতেন ওই মহিলা। যুবকের বয়স ৩০ বছর, নাম অহিদুল ইসলাম। জানা যাচ্ছে ঘটনার দিনও ওই যুবককে ডেকে পাঠায় ওই মহিলা। যুবক ঘরে ঢুকতে না ঢুকতেই বিকট চিৎকার। সাথে সাথে স্থানীয়রা ছুটে এসে দেখেন মাটিতে লুটিয়ে যুবকের প্রাণহীন দেহ। তৎক্ষণাৎ পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। স্থানীয়দের দাবি, মহিলার পরকীয়ার কথা কোনও ভাবে জেনে যায় তার স্বামী। স্ত্রীকে হাতে নাতে ধরতে ফাঁদ পাতলেই ধরা পড়ে যায় ওই যুবক। সেখান থেকেই এই মর্মান্তিক পরিণতি।
Leave a Reply