Kormosychi

দল সাসপেন্ড করার পরও দলীয় কর্মসূচিতে উপস্থিত থাকছে তৃণমূল কর্মী। ।

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় করেছিলেন সাসপেন্ড

গুরুতর অপরাধী ,দল থেকে বহিষ্কৃত তিনি

অথচ দিব্যি দলের অনুষ্ঠানে অন্য নেতাদের সঙ্গে রয়েছেন

এই মহিলা।

নো টলারেন্স নীতি কি তবে শুধুমাত্র লোক দেখানো।

জোর জল্পনা তৃণমূলের অন্দরে।

0;10-0;19 neel

কটাক্ষের ঝর বিজেপি শিবিরে।

1;23-1;33 sada

তৃণমূল কংগ্রেস দুর্নীতি, অপরাধের সঙ্গে আপোষ করে না। দলের অন্দরে থেকে কেউ যদি অপরাধের সাথে যুক্ত হয় তাদের শাস্তি দিতে পিছপা হবে না তৃণমূল । যাকে তৃণমূলের কথায় নো টলারেন্স নীতি বলা হয়েছে। বারংবার সময় অসময় তৃণমূল নেতাদের মুখ থেকে এই নীতির কথা শোনা গিয়েছে, এমনকি মানুষকে বিশ্বাস করাতে বিভিন্ন সময় দেখা গিয়েছে দল বিরোধী কাজ করবার জন্য কিংবা কোন অপরাধের সঙ্গে যুক্ত থাকার জন্য দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে দলের কর্মীদের। যদিও বিরোধীদের মতামত আজ পর্যন্ত যাদের সাসপেন্ড করা হয়েছে তাদের সাসপেনশন লেটার পাওয়া যায়নি অর্থাৎ অফিসিয়ালি প্রমাণ করা মুশকিল এরা আদতে সাসপেন্ড হয়েছে কিনা । এবার তেমনই এক সাসপেন্ডেড তৃণমূল কর্মীকে দেখা গেল তৃণমূলের কর্মসূচিতে । তপন দন্ডি কান্ডের প্রধান অভিযুক্ত জেলা মহিলা তৃনমূল কংগ্রেসের সভাপতি প্রদীপ্তা চক্রবর্তী বালুরঘাটে বিজেপি সাংসদ তথা রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের বাড়ির অদুরে তৃনমুলের ধর্না মঞ্চে হাজির ছিলেন । যেখানে জেলা তৃনমুলের সব নেতৃত্বই ছিলেন উপস্থিত।জেলা নেতৃত্বের অনেকের সঙ্গে তাকে খোশ মেজাজে কথা বলতেও দেখা যায়।

 

 

 

আর এরপরেই জেলা বিজেপি সহ ও অনান্য বিরোধী দল এই নিয়ে সরব হয়। তাদের দাবি যদি সত্যি ওই মহিলা কর্মীকে বহিস্কার করা হয় তাহলে কি করে সে অংশগ্রহণ করছে দলীয় কর্মসূচি তে?। তাদের সবার এক অভিযোগ সবটাই ছিল লোক দেখানো ও সাসপেন্ডের পুরো ঘটনাটাই পঞ্চায়েত ভোটের আগে ছিল তৃনমুলে আই ওয়াশ গেম। ।।

0;36-0;48 sada

যদি জেলা তৃনমুলের সহ সভাপতি সুভাষ চাকির দাবি এই ধর্না জনগনের বঞ্চনা ও ক্ষোভের ধর্না।সেখানে সাধারন মানুষ হিসেবে সবাই আসতে পারে। এরমধ্যে রাজনীতি খোজার কোন মানে নেই বলে তিনি জানান।

0;21-0;45 neep


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *