পঞ্চায়েত হিংসায় জড়িয়ে গেল নওশাদ সিদ্দিকীর নাম! আবারও শাসকদলের নিশানায় ভাঙড়ের বিধায়ক, ঠিক কি ঘটেছে?

পঞ্চায়েত হিংসায় জড়িয়ে গেল নওশাদ সিদ্দিকীর নাম! আবারও শাসকদলের নিশানায় ভাঙড়ের বিধায়ক, ঠিক কি ঘটেছে?

পঞ্চায়েত হিংসায় জড়িয়ে গেল
নওশাদ সিদ্দিকীর নাম!

আবারও শাসকদলের নিশানায়
ভাঙড়ের বিধায়ক!
ডাক পড়ল থানায়!

মহাফ্যাসাদে আইএসএফ লিডার!
পিছু ছাড়ছে না বিপদ!

ঠিক কি ঘটেছে?
কেন হঠাৎ থানায় গেলেন নওশাদ?

ঘুরে ফিরে সেই নওশাদ সিদ্দিকী! আবারও শাসক দলের টার্গেট আইএসএফ লিডার। পঞ্চায়েত ভোটের আগে যেভাবে হয়ারনির শিকার হয়েছিলেন তিনি, আবারও সেই কাণ্ডই ঘটল। জানিয়ে রাখি যে, পঞ্চায়েত ভোটের আগেই টানা ৪০ দিন কারাগারে কাটিয়েছিলেন আইএসএফ নেতা। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও পুলিশের ঢেরায় ডাক পড়ল ভাঙড়ের বিধায়কের। হঠাৎ বলা কওয়া ছাড়া আবারও কেন ডেকে পাঠানো হল নওশাদকে? এই নিয়েই উত্তপ্ত রাজ্য রাজনীতি!

জানা যাচ্ছে, এবার আরও বড় ফ্যাসাদে নওশাদ! এমন ফাঁসা ফাঁসানো হয়েছে আইএসএফ নেতাকে, উদ্ধার পেতেই দম ছুটে যাবে। ঠিক কি ঘটেছে? এবার পঞ্চায়েত ভোটের হিংসা সংক্রান্ত জটিল কেসে ফেঁসে গেলেন নওশাদ সিদ্দিকী। অভিযোগ উঠছে, পঞ্চায়েত ভোটের সময় এক ব্যক্তির রহস্যজনক পরলোকগমনে মদত রয়েছে নওশাদের। এই ঘটনায় নওশাদের যুক্ত থাকার বিষয়টিকে প্রাধ্যন্য দিচ্ছে দায়িত্বরত পুলিশ। ইতিমধ্যেই আইএসএফ নেতাকে তলব করা হয়েছে। ঘণ্টা খানেক জিজ্ঞাসাবাদও করা হয় তাকে। তবে এই সব নিয়ে চুপ করে থাকেননি নওশাদ। শান্তশিষ্ট নওশাদ একেবারে রণমূর্তি ধারণ করে সপাটে জবাব দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, পঞ্চায়েত ভোটের হিংসা সংক্রান্ত কোনও কেসেই তিনি জড়িত নন। তিনি সমস্ত অভিযোগকে ভ্রান্ত দাবি করে, গলা উঁচিয়ে বলেন, পঞ্চায়েত হিংসার মূল কারণ রাজ্যের পুলিস।

তিনি আরও অভিযোগ তুলে জানান-

” পঞ্চায়েত ভোটের সময় একাধিক হিংসার ঘটনায় আমরা মামলা দায়ের করেছিলাম। সেগুলির ক্ষেত্রে পুলিশের সদিচ্ছা দেখতে পাচ্ছি না। অথচ মিথ্যে মামলায় হয়রানি করার চেষ্টা চলছে। তবে এসব আমি ভয় পাই না।”

ফের ৩১শে আগস্ট তলব করা হতে পারে নওশাদকে। তখনই পরিষ্কার হবে, আদৌ তিনি যুক্ত কিনা! নাকি সমস্তটাই রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র।।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *