যাদবপুর হস্টেলে গাঁজা চাষ! পুলিশের হাতে পড়ুয়াদের গোপন whatsapp group, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
যাদবপুর হস্টেলে গাঁজা চাষ!
দিনরাত চলত অবৈধ লেনদেন!
কারা চালাত এই কারবার?
কীভাবে চাষ হত নিষিদ্ধ গাঁজা?
লালবাজার পুলিশের হাতে
পড়ুয়াদের সিক্রেট whatsapp group!
বেরিয়ে এলো
একগুচ্ছ চাঞ্চল্যকর তথ্য!
কি কি হত হস্টেলে?
শুনলে ভিমরি খাবেন
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেল সম্পর্কে ফাঁস আরও বড় চাঞ্চল্যকর তথ্য। যা শুনলে বিশ্বাসই করতে পারবেন না, যাদবপুর হস্টেলের ভিতরে এমন কাণ্ড কীর্তি ঘটে। পুলিশ সূত্রে খবর যাদবপুর হস্টেলেই দেদার চলত গঞ্জিকা চাষ। হস্টেলের বারান্দার টবে ফুলের গাছের বদলে থাকত গঞ্জিকা গাছ। সম্প্রতি পড়ুয়ার আকস্মিক প্রাণ ত্যাগের পর পর সরিয়ে নেওয়া হয় সেই সকল গাছ। লালবাজার পুলিশের হাতে তথ্য প্রমাণ সহ উঠে এসেছে এই ঘটনার কথা। ফোনের ডিলিটেড ছবি থেকেই উদ্ধার হয় তথ্য। সেখানেই তারা দেখতে পায় এই গঞ্জিকা চাষের ছবি। এছাড়াও একটি হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপের সন্ধানও মিলেছে। যার নাম JUMH। অর্থাৎ যাদবপুর ইউনিভার্সিটি মেন হোস্টেল। এই গ্রুপও যদিও বা শেষ মুহূর্তে উড়িয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু তবুও এই গ্রুপের সন্ধান পেয়ে যায় পুলিশ। কিন্তু কি আলোচনা হত এই গ্রুপে। কেনই বা অস্তিত্ব হীন করে দেওয়া হল গ্রুপটিকে। ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের।
পুলিশের অনুমান, অপরাধীদের আড়াল করতেই এই গ্রুপ। এখানেই সাজানো হয়েছিল ব্লু প্রিন্ট। কিভাবে পুলিশের থেকে বাঁচা সম্ভব। ঘটনাকে কি করে চাপা দেওয়া যায় ইত্যাদি। এই গ্রুপে কমপক্ষে ২০ জন ছাত্র ছিল। অন্যদিকে মিলেছে আরও এক তথ্য। বগুলার পড়ুয়া কাণ্ডে, প্রথম গ্রেফতার হন প্রাক্তন ছাত্র সৌরভ চৌধুরী। তদন্তকারীর সূত্রে জানা যাচ্ছে। সৌরভের গ্রেফতারের পরেই খোলা হয় এই গ্রুপ। পুলিশকে সৌরভের বিষয়ে কি বলা হবে সেই নিয়েই এখানে চলত আলোচনা। এমনটাই দাবি তদন্তকারীদের। এখন এই সমস্ত সুত্রকেই মেলানোর চেষ্টা করছে পুলিশ। তবে নিজেদের বাঁচাতে যে তারা খুব ঠাণ্ডা মাথায় পরিকল্পনা করেছিল এ কথা স্পষ্ট।।
Leave a Reply