জানেন হাতের আঙ্গুলে কচ্ছপের আংটি পড়লে কি হয়? অত্যন্ত শক্তিশালী এই আংটি, পড়লেই হাতে আসে টাকা
জানেন হাতের আঙ্গুলে
কচ্ছপের আংটি পড়লে কি হয়?
অত্যন্ত শক্তিশালী এই আংটি!
পড়লেই নাকি দূর হয় অভাব, দারিদ্র!
ঘরে আসে বস্তা ভর্তি টাকা!
কোন হাতের, কোন আঙ্গুলে
কীভাবে পড়বেন এই আংটি?
দেখুন
কি বলছে জ্যোতিষ শাস্ত্র
রাস্তা-ঘাটে, বাসে-ট্রেনে পথচলতি মানুষের হাতের আঙ্গুলে প্রায়শই দেখা যায় কচ্ছপের আংটি। কচ্ছপের পিঠের আকৃতির ডিজাইনে তৈরি এই আংটি। অনেকেই এই আংটি ধারণ করেন। কেউ কেউ এই আংটিকে সৌভাগ্যের প্রতীক মানেন, আবার কারো কাছে এটি স্টাইল ষ্টেটমেণ্ট। তবে সেই সব যায় হোক না কেন, জ্যোতিষ শাস্ত্র ও বাস্তু শাস্ত্রে এই আংটির অনেক কার্যকারিতার উল্লেখ পাওয়া গেছে। আজকের প্রতিবেদনে আপনাদের সেই সম্পর্কে জানাব। শাস্ত্র মতে, কচ্ছপের আংটি পড়লে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এক নজরে দেখুন উপকারগুলো কি কি –
এক। দারিদ্রতা দূর হয়- বাস্তুশাস্ত্র মতে, কচ্ছপের আংটি ধারণ করলে, দারিদ্রতা দূর হয়ে যায়। এই আংটি নাকি অর্থকে আকৃষ্ট করে।
দুই। লক্ষ্মীর প্রতীক- ভারতীয় জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে, কচ্ছপের আংটিকে লক্ষ্মীর প্রতীক মানা হয়। এই আংটি পড়লে নাকি মা লক্ষ্মী সন্তুষ্ট হন। বাড়িতে ধন দৌলত বাড়ে।
তিন। পজিটিভ এনার্জি বাড়ে- কচ্ছপের আংটি নাকি নেতিবাচক শক্তিকে নাশ করে। পজিটিভ শক্তিকে বাড়িয়ে তোলে।
চার। শান্তি এবং ধৈর্যের প্রতীক- শাস্ত্র মতে, কচ্ছপের আংটি শান্তি ও ধৈর্য এর প্রতীক। এই আংটি পড়লে মানুষের মন শান্ত হয়। স্থির হয়। উতলা স্বভাব দূর হয়।
পাঁচ। শত্রুকে বিপর্যস্ত করে – রুপোর তৈরি কচ্ছপের আংটি পড়লে অশুভ শক্তিকে নাশ করা যায়। শুভ শক্তির জয় ঘটানো যায়। বাম হাতের বুড়ো আঙ্গুলে পড়লে নাকি বেশি লাভ। এমনটাই মানা হয় জ্যোতিষ শাস্ত্রে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য, এই প্রতিবেদন দর্শকদের কচ্ছপের আংটি ধারণ করার জন্য অনুপ্রাণিত করে না।
এই আংটি ধারণ করা বা না করা সেটা সম্পূর্ণ দর্শকের ব্যক্তিগত ব্যাপার।
Leave a Reply