এবার ফাঁস হল যাদবপুর হস্টেলের ৬৫ নম্বর রুমের কুকীর্তি! ৬৫ নম্বর রুমে কী হত? জানলে চমকে যাবেন
এবার ফাঁস হল যাদবপুর
হস্টেলের ৬৫ নম্বর রুমের কুকীর্তি!
৬৫ নম্বর রুমে কী হত?
ওই রুমে কেন ঢুকতে পারত না
জুনিয়র পড়ুয়ারা?
কেন ফাঁকা থাকত রুমটি?
রুমের বাইরে কেন লেখা
‘দাদা আসবো?’ কথাটি?
প্রকাশ্যে
হাড়হিম তথ্য
সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে খুলছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখোশ। এবার সামনে এলো যাদবপুর হস্টেলের ভয়ংকর একটি রুমের কথা। রুম নম্বর ৬৫। যাকে ঘিরে উঠে আসছে একাধিক রহস্যের গন্ধ। যাদবপুর হস্টেলের এই রুমেই নাকি ঘটত হাড়হিম করা কাণ্ড এমনটাই দাবি বিভিন্ন সূত্রের। ৬৫ নম্বর, এই রুমটি ছিল সিনিয়রদের আখড়া। এই রুমে বসেই জুনিয়রদের ক্লাস নিত যাদবপুরের বিশ্ববিদ্যালয়য়ের বড় বড় দাদারা। এখানেই সিনিয়রদের ‘ইন্ট্রো’ দিত নবাগত প্রথম বর্ষের পড়ুয়ারা। বীভৎস ভয়ানক সেই ‘ইন্ট্রো’! এই রুমটির ভিতরেই সিনিয়র পড়ুয়ারা মুখোশ খুলে আসল রুপ দেখাত জুনিয়রদের। অভিযোগ উঠছে, এখানে বসেই জুনিয়রদের উপর অকথ্য দাদাগিরি চালাত সিনিয়রা পড়ুয়ারা। অল্প বয়সী নবাগত পড়ুয়াদের মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত করা থেকে শুরু করে তাদের সাথে সীমাহীন নোংরামো চালানো হত এই রুমের অন্দরে। এমনটাই জানা যাচ্ছে তথ্য সূত্রে।
৬৫ নম্বর এই রুমের ভিতরে নেই কোনো আসবাবপত্র। রুমটির বাইরে দরজার উপরে লেখা অদ্ভুত একটি বাক্য। যেখানে লেখা আছে- ‘দাদা আসবো?’! এখানেই ঘনাচ্ছে রহস্য! অভিযোগ ৬৫ নম্বর এই রুমটি ছিল সিনিয়রদের দখলে। সিনিয়রদের এই ঘরে ঢোকার আগে জুনিয়রদের অনুমতি নিতে হতো। অনুমতি না দেওয়া পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকতে হত দরজার বাইরে। অনেক সময় মধ্য রাত পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকতে হত জুনিয়রদের। এই রুমের কাছেই থাকা একটি বারান্দা থেকে ঝাঁপ দেয় বগুলার ওই পড়ুয়া। সব মিলিয়ে প্রশ্ন উঠছে তাহলে কি এই রুমেই ভয়ংকর কিছু ঘটেছিল বগুলার নবাগত ওই পড়ুয়ার সাথে? উত্তর এখনও অধরা………
Leave a Reply