কলকাতায় তৈরি ভারতের শক্তিশালী রণতরী INS বিন্ধ্যগিরি! অসম্ভব পাওয়ারফুল,ডেঞ্জারাস। কারো সাধ্য নেই এই জাহাজকে আক্রমণ করার

কলকাতায় তৈরি ভারতের শক্তিশালী রণতরী INS বিন্ধ্যগিরি! অসম্ভব পাওয়ারফুল,ডেঞ্জারাস।
কারো সাধ্য নেই এই জাহাজকে আক্রমণ করার

কলকাতায় তৈরি
ভারতের শক্তিশালী রণতরী!
নাম তার INS বিন্ধ্যগিরি!

অসম্ভব পাওয়ারফুল,ডেঞ্জারাস!
কারো সাধ্য নেই
এই জাহাজকে আক্রমণ করার!

শত্রুকে ধরে বেঁধে
করবে কুপোকাত!

ভয়ে আতঙ্কে চুপসে গেছে
চিন-পাকিস্তান!

কি কি ফিচারস রয়েছে এই জাহাজে?
শুনলে থমকে যাবেন

কলকাতায় উদ্বোধন হলো ভারতীয় নৌসেনার নতুন রণতরী। শুভ সূচনা করেছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। নতুন এই রণতরীটির নাম ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’। এর হাত ধরেই বাংলার মুকুটে জুড়ল এক নয়া পালক। ভারতের এই নতুন রণতরীটি বাংলার কাছে গর্বের বিষয়। বাঙ্গালীদের কাছে এই রণতরীটি অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ, নতুন এই রণতরীটি তৈরি হয়েছে কলকাতায়। নির্মাণ করেছে, কলকাতার জাহাজ নির্মাণ সংস্থা গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড। দীর্ঘদিন ধরেই, বাণিজ্যিক ও রণজাহাজ নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত এই সংস্থা। এটি একেবারেই সাধারণ কোনও জাহাজ নয়। অন্যান্য রণ জাহাজ থেকে এটি অনেক আলাদা। ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ নামক এই জাহাজে এমন কিছু ফিচারস আছে যা জাহাজটিকে অনেক বেশি ব্যতিক্রম করে তুলেছে।

জাহাজটির অত্যাধুনিক ফিচারসগুলো এক নজরে দেখুনঃ-

এক, এই জাহাজটি এমনভাবে তৈরি হয়েছে, যাতে কোনও শত্রু এই জাহাজটিকে আক্রমণ করতে না পারে। জাহাজটি নির্মাণে ব্যবহৃত হয়েছে কম্পোজিট মেটিরিয়াল। এটি এমন একটি মেটারিয়াল,যা জাহাজটির শক্তিকে হাজার গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।

দুই, জাহজটির নকশা অন্যান্য জাহাজ থেকে ব্যতিক্রম। জাহাজটির নকশা এমনভাবে করা হয়, যাতে শত্রু পক্ষও এই জাহাজ আক্রমণ করতে এলে দন্দে পড়ে যায়।

তিন, জাহাজটির নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ব্যবস্থা অত্যন্ত মজবুত। জাহাজটিতে রয়েছে একাধিক সেন্সর, রেডার ইডব্লিউ সুইট। রয়েছে অত্যাধুনিক এমএফ-স্টার আয়সা রেডার। যার সাহায্যে আকাশ হোক বা ভূমি— শত্রুর যে কোনও জাহাজ, ড্রোন, বিমানকে নিমেষে করবে কুপোকাত।

চার, জাহাজটিতে রয়েছে সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। বিভিন্ন বিপদের কথা মাথায় রেখে বিভিন্ন ধরনের রক্ষা কবচ মজুত করা হয়েছে এই রণতরীতে। ফলে শত্রু যে পদ্ধতিতেই আসুক না কেন, এই জাহাজ সেই বিপদ কাটাতে সর্বদা তৈরি।

পাঁচ, এই জাহাজটিতে সবথেকে বেশি জোর দেওয়া হয়েছে এর গঠনশৈলীর উপর। জাহাজটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ক্ষমতাশালী ডিফেন্স সিস্টেম। জাহাজটিতে রয়েছে অত্যাধুনিক আত্ম-সুরক্ষার ব্যবস্থা। শত্রুর ছুঁড়ে দেওয়া যেকোনও আঘাতকে সামলে নিতে সক্ষম এই জাহাজ।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *