Dakat

ভাইজ্যাকে বসে চন্দননগরে ডাকাত ধরল কোম্পানির মালিক।

জ্যামার ব্যবহার করে ডাকাতি,

কৌশল মেনে একেবারে সিনেমার কায়দায় সিঁথ কাটা

অভিনব কৌশল অবলম্বন করে ডাকাতির ছক

সিসিটিভি ফুটেজ ধরা পড়তেই

ভাইজাক থেকে বসে ডাকাতদের ধরল মালিক।

 

কথায় আছে চোরের সাত দিন । গৃহস্থের একদিন। অত্যন্ত অভিনব পদ্ধতি ,উন্নত মানের বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে চুরির কৌশল বের করেছিল এই দল । কখনো আসাম কখনো গুজরাট ভিন্ন রাজ্যে ডাকাতি করে করেই ডাকাতিতে হাত পাকিয়েছে তারা । তবে সমস্ত চেষ্টা সমস্ত অভিজ্ঞতা গেল জলে এই সংস্থার মালিকের বুদ্ধির কাছে হার মানতে হলো এই ডাকাতদের।

ডাকাতির সময় পোর্টেবল জ্যামার সহ ফ্রিকোয়েন্সি আইডেন্টিফিকেশন ডিটেক্টর ব্যবহার করে তারা। এদিন জিপিএস ট্রাকারের সাহায্য নিয়ে সোনা নিয়ে যাওয়া গাড়ি সন্ধান করা হয় বলে জানা যায়। তবে ডাকাতি করবার সময় জামার লাগিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ এবং সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধ রাখতে পারলেও সিসিটিভি বন্ধ রাখা যায় না যার ফলে বাইজ্যাক থেকে বসেই এই সংস্থার মালিক বুঝতে পারে কিছু গন্ডগোল রয়েছে ।

0;30-1;26 ukil

 

প্রথমে পুলিশ এবং পুলিশকে না পেলে রিজনাল ম্যানেজারকে ফোন করেন সংস্থার মালিক । অবশেষে চন্দননগর থানার পুলিশ এসে হাতে না হাতে পাকড়াও করেন এই দোষীদের।

Police

0;31-1;10

গতকাল ধৃত বিট্টু কুমার(করন),গুড্ডু কুমার(ধর্মেন্দ্র) ও বিট্টু কুমার(ছোট্টু)কে দোষী সাব্যস্ত করেন ফ্রাস্ট ফাস্টট্রাক কোর্টের অতিরিক্ত জেলা দায়রা বিচারক শিবশঙ্কর ঘোষ।অভিযু্ক্তরা বন্দী থাকা কালীন বিচার শুরু হয়।ধৃতদের বিরুদ্ধে ৩০৭,৩৯২,৩৯৪,৩৯৭,৩২৬,৩৪ আইপিসি এবং ২৫/(১) বি ও ২৭ অস্ত্র আইনে মামলা রুজু হয়েছিল।

 

সরকারি আইনজীবী বিভাস চট্টোপাধ্যায় বলেন,

Byte

 

পুলিশ অফিসার,ব্যাংক কর্মী, ফরেনসিক ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট বিশেষজ্ঞ,প্রত্যক্ষদর্শীদের মোট কুড়িজনের সাক্ষ্য গ্রহণ হয়।

গতকাল আদালত দিকে দোষী সাব্যস্ত করে আজ তাদের সাজা ঘোষণা হয়।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *