Footge
আদা, পিঁয়াজ কিংবা লঙ্কা । কিংবা ধরুন আলু পটল কোন কিছুই বাদ পড়ে না তার গানের পংক্তি থেকে। বলতে পারেন এই শাকসবজি হচ্ছে তার গানের মাল মসলা। বর্তমানে যেভাবে দাম বাড়ছে শাকসবজির তাতে বাড়ি থেকে আগেকার বড় থলে নিয়ে গেলেও ফাঁকা হাতে ফিরতে হচ্ছে বাড়ির কর্তাদের। আর এমন পরিস্থিতি নিয়েই গান বেঁধে ফেলেছেন এই শিক্ষক। বঙ্গে প্রত্যেকটি রান্নাঘরের বর্তমান, ভবিষ্যৎ এবং অতীততে নিয়ে কার্যত কাটাছেঁড়া করেছেন তিনি । সেই গান শুনে ইতিমধ্যেই অবাক হয়েছেন আপনারা। আবার হেসেছে অনেকে।
জানা যায় এই গায়ক আদতে শুধুমাত্র একজন গায়কই নয় । পেশায় তিনি একজন শিক্ষক। শিক্ষকতার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের চটকদার গান তিনি লেখেন এবং পরিবেশন করেন। মানুষের সামনে গানে গানে ছন্দ মিলিয়ে সমাজের কঠোর সব সত্য থেকে তুলে ধরেন একেবারে সকলের সামনে । কেউ তার গান শুনে বাহবা দেয় তো কেউ হাসে। তবে সবাই মনে মনে জানেন লোকটি কিন্তু সত্যি কথাই বলছে।
বর্তমানে অগ্নি মূল্য বাজারেঅর্থকরী ফসল বাজারে ঊর্ধ্বমুখী এই পরিস্থিতি দেখে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক সচিতানন্দ ঘোষ , জলপাইগুড়ি শহরের বাসিন্দা , রান্নাঘরের বর্তমান পরিস্থিতি দেখে চটকদার গান লিখে ফেললেন । যেখানে আদা, লঙ্কা ও টমাটো বিশেষ স্থান পেয়েছেন ।
এই প্যারিডি গান করে বর্তমান প্রত্যেকটি রান্নাঘরের সত্য উদঘাটন করার চেষ্টা করছেন এবং মানুষের মধ্যে আনন্দ প্রদান করে নিজেও আনন্দে মাতোয়ারা ।
0;00-0;28
Leave a Reply