এবার দুর্গাপুর থেকে উড়ল চন্দ্রযান ৩! বাঙালীর কেরামতি দেখে, তাজ্জব নেটপাড়া

এবার দুর্গাপুর থেকে উড়ল চন্দ্রযান ৩! বাঙালীর কেরামতি দেখে, তাজ্জব নেটপাড়া

( শুরুতে কোথাও ফুটেজ টা দেখিও না। ফুটেজটা বডির ভেতর মেনশন করেছি ওখানের পর থেকে দেখিও, তার আগে কাল্পনিক দৃশ্য ইউজ করবে )

এবার দুর্গাপুর থেকে উড়ল
চন্দ্রযান ৩!

বিজ্ঞানী নয়
তৈরি করেছে
দেশীয় কারিগরেরা!

সাদা রং
গায়ে তেরঙ্গা পতকা!

ছারতেই
ভোঁ করে দৌড় আকাশে!

বাঙালীর কেরামতি দেখে
তাজ্জব নেটপাড়া!

একটি চন্দ্রযান উড়তে না উড়তেই ফের উড়ল আরও একটি চন্দ্রযান। তবে এবার চন্দ্রযানটি উড়েছে বাংলার মাটি থেকে। সাদা রঙের চন্দ্রযান, গায়ে ভারতের ম্যাপ। এটির নামও চন্দ্রযান ৩। দুর্গাপুরের মাটি থেকে ছাড়া হয়েছে এই মহাকাশযানটি। ছাড়ার অল্প সময়ের মধ্যেই চাঁদের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এই চন্দ্রযানটি। কিন্তু দুভাগ্যের বিষয়, আকাশের মাত্র কয়েক ফুট ওঠার পরেই পরে যায় চন্দ্রযানটি। দুমড়ে মুচড়ে একাকার হয়ে যায়। চাঁদের মাটিতে অবতরণের স্বপ্ন অধারাই রয়ে যায়। ভাবছেন, বাংলার মাটি থেকে এত বড় মহাকাশ অভিযান হল, অথচ ঘুণাক্ষরেও টের পেলেন না। অবাক হচ্ছেন তো! অবাক হওয়ারই কথা!

বাংলার মাটি থেকে এই মিশনটি কোনও বিজ্ঞানীরা চালায়নি। কিংবা কোনও মহাকাশ সংস্থাও এই চন্দ্রযান ৩ লঞ্চ করেনি। এতক্ষণ আপনারা যে চন্দ্রযান ৩ এর কথা শুনছিলেন সেটি তৈরি করেছে, দুর্গাপুরের একদল তরুণ যুবক। তাদের হাতেই প্রাণ পেয়ছে হুবুহু চন্দ্রযান ৩ এর মত একটি মডেল।

( ফুটেজ )

একটুও কম বেশি নেই। হুবুহু চন্দ্রযান ৩। শুধু সাইজে ছোট। আকার, গঠন, রং সমস্ত কিছুই বাস্তবের চন্দ্রযানের মত। মূলত চন্দ্রযান ৩ এর সফল উৎক্ষেপণকে কুর্নিশ জানাতেই এই উদ্যোগ নিয়েছে এই ত্রুন দলটি। সমস্ত পরিকল্পনাটির মূল মাথা,ছোটন ঘোষ। পেশায় ডেকোরেটর এবং ফুল ব্যবসায়ী । তার উদ্যগেই, দুর্গাপুরের বেশ কিছু যুবকদের নিয়ে নকল চন্দ্রযান ৩ টি বানানো হয়।

এই নকল চন্দ্রযান ৩ বানাতে ব্যবহার করা হয়েছে, থার্মকল, রড, প্লাইউড। একই সাথে এটিকে আকাশে ওড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে গ্যাস এবং ফায়ার সিস্টেম। সেই সাথে ব্যবহৃত হয়েছে রিমোট কন্ট্রোল। এই প্রথম নয়, এর আগেও নানা ধরনের আশ্চর্যজনক জিনিস বানিয়ে তাক লাগিয়েছে ছোটন ঘোষ।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *