মোদীর একটি পদক্ষেপে ঘরের কাছে চলে এলো উত্তরবঙ্গ! গোপনে রাস্তা বানাচ্ছে কেন্দ্র, কোথায় তৈরি হচ্ছে এই রাস্তা? কীভাবে ঘুচবে এই দূরত্ব?
মোদীর একটি পদক্ষেপে
ঘরের কাছে চলে এলো উত্তরবঙ্গ!
গোপনে রাস্তা বানাচ্ছে কেন্দ্র!
সাঁই করে যাওয়া যাবে পাহাড়!
ঘুচবে কলকাতা-শিলিগুড়ির দূরত্ব!
দার্জিলিং কিংবা গ্যাংটক
সবই এখন হাতের মুঠোয়!
কোথায় তৈরি হচ্ছে এই রাস্তা?
কীভাবে ঘুচবে এই দূরত্ব?
দার্জিলিং, গ্যাংটক কে না যেতে চাই বলুন তো! ছুটি পেলে সবাই চাই একটু পাহাড়ের সান্নিধ্য পেতে। কিন্তু বললেই তো আর হয় না। দার্জিলিং হোক বা গ্যাংটক ভ্রমণের জন্য যথেষ্ট সময়সাপেক্ষ। তবে এবার আর এই অজুহাত টিকবে না। এখন মন চাইলেই এক্কেবারে অল্প সময়ের মধ্যেই ছুটে চলে পারবেন উত্তরবঙ্গের কোলে। কোনও রকম ঝঞ্জাট ছাড়াই যাতে উত্তরবঙ্গ যাওয়া যাই সেই লক্ষ্যেই গোপনে গোপনে কাজ শুরু করেছে কেন্দ্র। বাঙালীর পাহাড়প্রেম অটুট রাখতে কোমর বেঁধে নেমছে খোদ কেন্দ্র সরকার। এমন উদ্যোগ সম্পন্ন করতে চলেছে শুনলে খুশিতে দুহাত তুলে নাচবেন।
কি সেই উদ্যোগ ?
এবার বহরমপুর বাইপাস নির্মাণের কাজ শুরু করেছে ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি অফ ইন্ডিয়া। বাইপাসটি হতে চলেছে চার লেনের। ইতিমধ্যেই একটি লেন খুলে দেওয়া হয়েছে। তবে বাকি লেন ও সম্পূর্ণ বাইপাসটির নির্মাণ কাজ এখনও সম্পন্ন হয়নি। এখনও অনেকটা সময় লাগবে। বাইপাসটি সম্পূর্ণ নির্মাণ হলেই, দক্ষিণবঙ্গের সঙ্গে উত্তরবঙ্গের যোগাযোগ আগের থেকেও বহুগুণ মসৃণ হবে। অনেক বেশি জোরালো হবে। সেই সাথেই, বহরমপুর শহরও যানজটের হাত থেকে মুক্তি পাবে।
কেন এত গুরুত্বপূর্ণ এই বাইপাস?
প্রথমত উত্তরবঙ্গ যাওয়ার ক্ষেত্রে বহরমপুর একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। এই বহরমপুরের রাস্তার মসৃণতার উপর নির্ভর উত্তরবঙ্গ যেতে সময় কতটা লাগবে। কিন্তু বেশির ভাগ সময় বহরমপুরের তীব্র যানজটের জন্য উত্তরবঙ্গ পৌঁছাতে হিমশিম খেয়ে যায় যাত্রীরা। এই যানজটের কারণেই অনেকের কাছে উত্তরবঙ্গ দুঃস্বপ্ন হয়ে উঠেছে। তবে এই নতুন বাইপাসটি একবার সম্পন্ন হলেই সমস্ত ঝামেলার সমাপ্তি ঘটবে বলে মনে করছে বিশিষ্টরা। পাহাড় প্রেমীরা অপেক্ষায় রয়েছে, কবে চালু হবে এই বাইপাস।
Leave a Reply