Nei koo

নেই কোন প্রার্থী ,

না বাম, না তৃনমূল, না বিজেপি

না রয়েছে মনোনয়নপত্র

ভোট হচ্ছে না এই গ্রাম পঞ্চায়েতে

আগামীকাল রাজ্য জুড়ে সমস্ত গ্রাম পঞ্চায়েতে নির্বাচন হলেও নির্বাচন হবে না শুধুমাত্র এই গ্রাম পঞ্চায়েতে

প্রার্থী দিয়েছে শাসক দল অথচ হবে না নির্বাচন

কিন্তু কেন বহু প্রতীক্ষার পর ভোট আসলেও হচ্ছে না নির্বাচন

 

 

আগামীকাল রাজ্য জুড়ে পঞ্চায়েত নির্বাচন। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর তত্ত্বাবধানে হতে চলেছে পঞ্চায়েত নির্বাচন। যাকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি চরমে । রাজ্যের একাধিক প্রান্ত যখন প্রস্তুত নির্বাচনকে নিয়ে। ঠিক সেই মুহূর্তে দেখা গেল পূর্ব বর্ধমানের এই ব্লক একেবারে শান্ত।পঞ্চায়েত ভোট অথচ তাদের নেই কোন হেলদোল । নেই কোন প্রস্তুতি,নেই কোন উদ্যম । হচ্ছেই না এখানে পঞ্চায়েত প্রধানের লড়াই।

0;11-0;19 mohila

আগেই নির্বাচন কমিশন জানিয়েছিলেন রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনে ,তিনটি জায়গায় তিনটি আসনে ভোট হচ্ছে না। তিনটি পঞ্চায়েতের তিনটি আসনের মধ্যে একটি হল পূর্ব বর্ধমানের রায়নার ২ নম্বর ব্লকের গোতান গ্রাম পঞ্চায়েতের ৬ নম্বর সংসদের ৭ নম্বর আসনে। জানা যায় এই পঞ্চায়েতের এই আসনটির বুথ সংখ্যা ২৭০ সেখানে শুধুমাত্র প্রার্থী দিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে মনোনয়নপত্র জমা করেছিল সালমা খাতুন নামক একজন তপশিলি মহিলা।তবে গন্ডগোল বাধে অন্য জায়গায়।জানা যায় এই আসনটি ওবিসি সংরক্ষিত এবং মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন পর্যন্ত ওবিসি শংসাপত্র জমা না দেওয়ার জন্যই তৃণমূলের ওই প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। ByteByte0:22-0;42–1:19

পরবর্তীতে আরো এক প্রার্থী দেয়া হলেও শেষমেশ নাম তুলে নিয়ে সে।

0;00+0! 33 kocha dari

অন্যদিকে জানা যায় ওই বুথে রাজ্যের বাকি বিরোধীদল গুলির মধ্যে কোন দলই মনোনয়নপত্র জমা করেনি ,যার জন্যই প্রার্থী না দিতে পারাতেই বর্ধমানের গোথান গ্রাম পঞ্চায়েতের ছ নম্বর সংসদে সাত নম্বর আসনের এবার হচ্ছে না ভোট।

 

প্রসঙ্গত এই পঞ্চায়েতের প্রত্যেকটি বুথেই প্রার্থী দিয়েছে তৃণমূল, শুধুমাত্র এই বুথে প্রার্থী না দিতে পাড়াতে কার্যত ভোটের আগে হেরে যেতে হয়েছে তৃণমূলকে।

মনোনয়নের শেষ দিন পর্যন্ত ওবিসি শংসাপত্র জমা দিতে না পারাতেই লড়াই এর আগেই হেরে যেতে হয় তাদের।

সেই কারণে রায়না দু নম্বর ব্লকের গোতান গ্রাম পঞ্চায়েতের ৬ নম্বর সংসদের ৭ নম্বর আসনে ভোট বাতিল বলে ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন।

 

 

শুধুমাত্র ওই সাত নম্বর আসনে ভোট হবে না কিন্তু তাছাড়া বাকি ৫০ সমিতি ও জেলা পরিষদের সমস্ত ভোট হবে ওই বুথে। অন্যদিকে ভোট প্রক্রিয়া মিটে গেলে ৬ মাস পর ওই আসনে ফের ভোট হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

 

 


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *